Ask Question - Get Answer

7 Ans বাংলাদেশ সংবিধান খুব সহজে মুখস্ত করার কলা-কৌশল ও ছন্দ শিখুন এখানে -

Asked by AL MaMun (4 Golds) Thursday, 25 Jul 2019, 10:00 PM at (Education Lesson)

Please log in to answer, like and save
0
Save 0

<<< Previous
Log in to Answer Next >>>

Answer(s):

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ই ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। মূল সংবিধান ইংরেজি ভাষায় রচিত হয় এবং একে বাংলায় অনুবাদ করা হয়[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]তাই এটি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় বিদ্যমান। তবে ইংরেজী ও বাংলার মধ্যে অর্থগত বিরোধ দৃশ্যমান হলে বাংলা রূপ অনুসরণীয় হবে।[২]

১০ই এপ্রিল ২০১৮ সালের সপ্তদশ সংশোধনী সহ বাংলাদেশের সংবিধান সর্বমোট ১৭ বার সংশোধীত হয়েছে। এই সংবিধান সংশোধনের জন্য জাতীয় সংসদের সদস্যদের মোট সংখ্যার দুই তৃতীয়াংশ ভোটের প্রয়োজন হয়। তবে পঞ্চম সংশোধনী , সপ্তম সংশোধনী , ত্রয়োদশ সংশোধনী  পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের আদেশে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট রায় দিয়েছে যে, সংবিধানের মূল কাঠামো পরিবর্তন হয়ে যায় এরূপ কোনো সংশোধনী এতে আনা যাবে না; আনা হলে তা হবে এখতিয়ার বহির্ভূত।[৩]

বাংলাদেশের সংবিধান কেবল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনই নয়;- সংবিধানে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মূল চরিত্র বর্ণিত রয়েছে। এতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমারেখা বিধৃত আছে। দেশটি হবে প্রজাতান্ত্রিক, গণতন্ত্র হবে এদেশের প্রশাসনিক ভিত্তি, জনগণ হবে সকল ক্ষমতার উৎস এবং বিচার বিভাগ হবে স্বাধীন। জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস হলেও দেশ আইন দ্বারা পরিচালিত হবে। সংবিধানে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা -কে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।

সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১৯৭২ সালের ১১ই এপ্রিল ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। তারা হলেন ড. কামাল হোসেন (ঢাকা-৯, জাতীয় পরিষদ), মো. লুৎফর রহমান (রংপুর-৪, জাতীয় পরিষদ), অধ্যাপক আবু সাইয়িদ (পাবনা-৫, জাতীয় পরিষদ), এম আবদুর রহিম (দিনাজপুর-৭, প্রাদেশিক পরিষদ)এম আমীর-উল ইসলাম (কুষ্টিয়া-১, জাতীয় পরিষদ), মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম মনজুর (বাকেরগঞ্জ-৩, জাতীয় পরিষদ), আবদুল মুনতাকীম চৌধুরী (সিলেট-৫, জাতীয় পরিষদ), ডা. ক্ষিতীশ চন্দ্র (বাকেরগঞ্জ-১৫, প্রাদেশিক পরিষদ)সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত (সিলেট-২, প্রাদেশিক পরিষদ)সৈয়দ নজরুল ইসলাম (ময়মনসিংহ-১৭, জাতীয় পরিষদ)তাজউদ্দীন আহমদ (ঢাকা-৫, জাতীয় পরিষদ)খন্দকার মোশতাক আহমেদ (কুমিল্লা-৮, জাতীয় পরিষদ)এ এইচ এম কামারুজ্জামান (রাজশাহী-৬, জাতীয় পরিষদ), আবদুল মমিন তালুকদার (পাবনা-৩, জাতীয় পরিষদ), আবদুর রউফ (রংপুর-১১, ডোমার, জাতীয় পরিষদ), মোহাম্মদ বায়তুল্লাহ (রাজশাহী-৩, জাতীয় পরিষদ), বাদল রশীদ, বার অ্যাট ল, খন্দকার আবদুল হাফিজ (যশোর-৭, জাতীয় পরিষদ), শওকত আলী খান (টাঙ্গাইল-২, জাতীয় পরিষদ), মো. হুমায়ুন খালিদ, আছাদুজ্জামান খান (যশোর-১০, প্রাদেশিক পরিষদ), এ কে মোশাররফ হোসেন আখন্দ (ময়মনসিংহ-৬, জাতীয় পরিষদ), আবদুল মমিন, শামসুদ্দিন মোল্লা (ফরিদপুর-৪, জাতীয় পরিষদ), শেখ আবদুর রহমান (খুলনা-২, প্রাদেশিক পরিষদ), ফকির সাহাব উদ্দিন আহমদ, অধ্যাপক খোরশেদ আলম (কুমিল্লা-৫, জাতীয় পরিষদ), এম. মোজাফ্ফর আলী (জাতীয় পরিষদ হোমনা - দাউদকান্দি), অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক (কুমিল্লা-৪, জাতীয় পরিষদ), দেওয়ান আবু আব্বাছ (কুমিল্লা-৫, জাতীয় পরিষদ), হাফেজ হাবিবুর রহমান (কুমিল্লা-১২, জাতীয় পরিষদ), আবদুর রশিদ, নুরুল ইসলাম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৬, জাতীয় পরিষদ), মোহাম্মদ খালেদ (চট্টগ্রাম-৫, জাতীয় পরিষদ) ও বেগম রাজিয়া বানু (নারী আসন, জাতীয় পরিষদ)। [৪]

একই বছরের ১৭ই এপ্রিল থেকে ৩রা অক্টোবর পর্যন্ত এই কমিটি বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠক করে। জনগণের মতামত সংগ্রহের জন্য মতামত আহবান করা হয়। সংগৃহীত মতামত থেকে ৯৮টি সুপারিশ গ্রহণ করা হয়। ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে তৎকালীন আইনমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন খসড়া সংবিধান বিল আকারে উত্থাপন করেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস) থেকে কার্যকর হয়। গণপরিষদে সংবিধানের উপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেন,

এই সংবিধান শহীদের রক্তে লিখিত, এ সংবিধান সমগ্র জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার মূর্ত প্রতীক হয়ে বেঁচে থাকবে।[৫]

সংবিধান লেখার পর এর বাংলা ভাষারূপ পর্যালোচনার জন্য ড. আনিসুজ্জামানকে আহবায়কসৈয়দ আলী আহসান এবং মযহারুল ইসলামকে ভাষা বিশেষজ্ঞ হিসেবে একটি কমিটি গঠন করে পর্যালোচনার ভার দেয়া হয়।

গণপরিষদ ভবন, যা বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন, সেখানে সংবিধান প্রণয়ন কমিটির বৈঠকে সহযোগিতা করেন ব্রিটিশ আইনসভার খসড়া আইন-প্রণেতা আই গাথরি।

সংবিধান ছাপাতে ১৪ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছিলো। সংবিধান অলংকরণের জন্য পাঁচ সদস্যের কমিটি করা হয়েছিল যার প্রধান ছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন। এই কমিটির সদস্য ছিলেন শিল্পী হাশেম খান, জনাবুল ইসলাম, সমরজিৎ রায় চৌধুরী ও আবুল বারক আলভী। শিল্পী হাশেম খান অলংকরণ করেছিলেন। ১৯৪৮ সালে তৈরী ক্র্যাবটি ব্রান্ডের দুটি অফসেট মেশিনে সংবিধানটি ছাপা হয়।

মূল সংবিধানের কপিটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।[৬]

বিস্‌মিল্লাহির-রহ্‌মানির রহিম (দয়াময়, পরম দয়ালু, আল্লাহের নামে/পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে।)

আমরা, বাংলাদেশের জনগণ, ১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষণা করিয়া জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি;

আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগণকে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রাণোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল-জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে;

আমরা আরও অঙ্গীকার করিতেছি যে, আমাদের রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হইবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা- যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে;

আমরা দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করিতেছি যে, আমরা যাহাতে স্বাধীন সত্তায় সমৃদ্ধি লাভ করিতে পারি এবং মানবজাতির প্রগতিশীল আশা-আকাঙ্খার সহিত সঙ্গতি রক্ষা করিয়া আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে পূর্ণ ভূমিকা পালন করিতে পারি, সেইজন্য বাংলাদেশের জনগণের অভিপ্রায়ের অভিব্যক্তিস্বরূপ এই সংবিধানের প্রাধান্য অক্ষুণ্ন রাখা এবং ইহার রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তাবিধান আমাদের পবিত্র কর্তব্য;

এতদ্বারা আমাদের এই গণপরিষদে, অদ্য তের শত ঊনআশী বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসের আঠারো তারিখ, মোতাবেক ঊনিশ শত বাহাত্তর খ্রীষ্টাব্দের নভেম্বর মাসের চার তারিখে, আমরা এই সংবিধান রচনা ও বিধিবদ্ধ করিয়া সমবেতভাবে গ্রহণ করিলাম।

(প্রথম ভাগ)
প্রজাতন্ত্র


১৷ প্রজাতন্ত্র
২৷ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা
২ক৷ রাষ্ট্রধর্ম 
৩৷ রাষ্ট্রভাষা 
৪৷ জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক 
৪ক। জাতির পিতার প্রতিকৃতি
৫৷ রাজধানী
৬৷ নাগরিকত্ব
৭৷ সংবিধানের প্রাধান্য
৭ক। সংবিধান বাতিল, স্থগিতকরণ, ইত্যাদি অপরাধ
৭খ। সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলী সংশোধন অযোগ্য
           

(দ্বিতীয় ভাগ)
রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি


৮৷ মূলনীতিসমূহ
৯। জাতীয়তাবাদ
১০। সমাজতন্ত্র ও শোষণমুক্তি
১১৷ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার
১২। ধর্ম নিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা
১৩৷ মালিকানার নীতি
১৪৷ কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫৷ মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬৷ গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭৷ অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা
১৮৷ জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
১৮ক। পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন
১৯৷ সুযোগের সমতা
২০৷ অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম
২১৷ নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য
২২৷ নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ
২৩৷ জাতীয় সংস্কৃতি
২৩ক। উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি
২৪৷ জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন, প্রভৃতি
২৫৷ আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন

(তৃতীয় ভাগ)
মৌলিক অধিকার


২৬। মৌলিক অধিকারের সহিত অসমঞ্জস আইন বাতিল
২৭। আইনের দৃষ্টিতে সমতা
২৮। ধর্ম, প্রভৃতি কারণে বৈষম্য
২৯। সরকারী নিয়োগ-লাভে সুযোগের সমতা
৩০। বিদেশী, খেতাব, প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ
৩১। আইনের আশ্রয়-লাভের অধিকার
৩২। জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকাররক্ষণ
৩৩। গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ
৩৪। জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ
৩৫। বিচার ও দন্ড সম্পর্কে রক্ষণ
৩৬। চলাফেরার স্বাধীনতা
৩৭। সমাবেশের স্বাধীনতা
৩৮। সংগঠনের স্বাধীনতা
৩৯। চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক্-স্বাধীনতা
৪০। পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা
৪১। ধর্মীয় স্বাধীনতা
৪২। সম্পত্তির অধিকার
৪৩। গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ
৪৪। মৌলিক অধিকার বলবৎকরণ
৪৫। শৃঙ্খলামূলক আইনের ক্ষেত্রে অধিকারের পরিবর্তন
৪৬। দায়মুক্তি-বিধানের ক্ষমতা
৪৭। কতিপয় আইনের হেফাজত
৪৭ক। সংবিধানের কতিপয় বিধানের অপ্রযোজ্যতা


 

(চতুর্থ ভাগ)
নির্বাহী বিভাগ


 
১ম পরিচ্ছেদঃ

·         রাষ্ট্রপতি

৪৮। রাষ্ট্রপতি
৪৯। ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার
৫০। রাষ্ট্রপতি-পদের মেয়াদ
৫১। রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি
৫২। রাষ্ট্রপতির অভিশংসন
৫৩। অসামর্থ্যের কারণে রাষ্ট্রপতির অপসারণ
৫৪। অনুপস্থিতি প্রভৃতির-কালে রাষ্ট্রপতি-পদে স্পীকার
 

২য় পরিচ্ছেদঃ

·         প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা

৫৫। মন্ত্রিসভা
৫৬। মন্ত্রিগণ
৫৭। প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ
৫৮। অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ
৫৮ক [বিলুপ্ত]
২ক পরিচ্ছেদ
নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার [সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪ নং আইন)-এর ২১ ধারাবলে পরিচ্ছেদটি বিলুপ্ত।]
[বিলুপ্ত]


 
৩য় পরিচ্ছেদঃ

·         স্থানীয় শাসন

৫৯। স্থানীয় শাসন
৬০। স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা


 ৪র্থ পরিচ্ছেদঃ

·         প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগ

৬১। সর্বাধিনায়কতা
৬২। প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগে ভর্তি প্রভৃতি
৬৩। যুদ্ধ
 

৫ম পরিচ্ছেদঃ

·         অ্যাটর্ণি -জেনারেল

৬৪। অ্যাটর্ণি-জেনারেল

(পঞ্চম ভাগ)
আইনসভা


 ১ম পরিচ্ছেদঃ

·         সংসদ

৬৫। সংসদ-প্রতিষ্ঠা
৬৬। সংসদে নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা
৬৭। সদস্যদের আসন শূন্য হওয়া
৬৮। সংসদ-সদস্যদের [পারিশ্রমিক] প্রভৃতি
৬৯। শপথ গ্রহণের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোট দান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড
৭০। রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়া
৭১। দ্বৈত-সদস্যতায় বাধা
৭২। সংসদের অধিবেশন
৭৩। সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী
৭৩ক। সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার
৭৪। স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার
৭৫। কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি
৭৬। সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ
৭৭। ন্যায়পাল
৭৮। সংসদ ও সদস্যদের বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি
৭৯। সংসদ-সচিবালয়


 
২য় পরিচ্ছেদঃ

·         আইন প্রনয়ন ও অর্থসংক্রান্ত পদ্ধতি

৮০। আইন প্রণয়ন পদ্ধতি
৮১। অর্থবিল
৮২। আর্থিক ব্যবস্থাবলীর সুপারিশ
৮৩। সংসদের আইন ব্যতীত করারোপে বাধা
৮৪। সংযুক্ত তহবিল ও প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিসাব
৮৫। সরকারী অর্থের নিয়ন্ত্রণ
৮৬। প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিসাবে প্রদেয় অর্থ
৮৭। বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি
৮৮। সংযুক্ত তহবিলের উপর দায়
৮৯। বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি সম্পর্কিত পদ্ধতি
৯০। নির্দিষ্টকরণ আইন
৯১। সম্পূরক ও অতিরিক্ত মঞ্জুরী
৯২। হিসাব, ঋণ প্রভৃতির উপর ভোট
৯২ক। [বিলুপ্ত]


 ৩য় পরিচ্ছেদঃ

·         অধ্যাদেশপ্রণয়ন-ক্ষমতা

৯৩। অধ্যাদেশপ্রণয়ন-ক্ষমতা

(ষষ্ঠ ভাগ)
বিচারবিভাগ


 
১ম পরিচ্ছেদঃ

·         সুপ্রীম কোর্ট

৯৪। সুপ্রীম কোর্ট প্রতিষ্ঠা
৯৫। বিচারক-নিয়োগ
৯৬। বিচারকের পদের মেয়াদ
৯৭। অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিয়োগ
৯৮। সুপ্রীম কোর্টের অতিরিক্ত বিচারকগণ
৯৯। অবসর গ্রহণের পর বিচারগণের অক্ষমতা
১০০। সুপ্রীম কোর্টের আসন
১০১। হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার
১০২। কতিপয় আদেশ ও নির্দেশ প্রভৃতি দানের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের ক্ষমতা
১০৩। আপীল বিভাগের এখতিয়ার
১০৪। আপীল বিভাগের পরোয়ানা জারী ও নির্বাহ
১০৫। আপীল বিভাগ কর্তৃক রায় বা আদেশ পুনর্বিবেচনা
১০৬। সুপ্রীম কোর্টের উপদেষ্টামূলক এখতিয়ার
১০৭। সুপ্রীম কোর্টের বিধি-প্রণয়ন-ক্ষমতা
১০৮। "কোর্ট অব রেকর্ড" রূপে সুপ্রীম কোর্ট
১০৯। আদালতসমূহের উপর তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ
১১০। অধস্তন আদালত হইতে হাইকোর্ট বিভাগে মামলা স্থানান্তর
১১১। সুপ্রীম কোর্টের রায়ের বাধ্যতামূলক কার্যকরতা
১১২। সুপ্রীম কোর্টের সহায়তা
১১৩। সুপ্রীম কোর্টের কর্মচারীগণ


 ২য় পরিচ্ছেদঃ

·         অধস্তন আদালত

১১৪। অধস্তন আদালত-সমূহ প্রতিষ্ঠা
১১৫। অধস্তন আদালতে নিয়োগ
১১৬। অধস্তন আদালতসমূহের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা
১১৬ক। বিচারবিভাগীয় কর্মচারীগণ বিচারকার্য পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন


 
৩য় পরিচ্ছেদঃ

·         প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল

১১৭। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমূহ
ষষ্ঠ ক ভাগ-জাতীয়দল
[সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪ নং আইন)-এর ৪১ ধারাবলে বিলুপ্ত।]
[বিলুপ্ত]

(সপ্তম ভাগ)
নির্বাচন


১১৮। নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা
১১৯। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব
১২০। নির্বাচন কমিশনের কর্মচারীগণ
১২১। প্রতি এলাকার জন্য একটিমাত্র ভোটার তালিকা
১২২। ভোটার-তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা
১২৩। নির্বাচন-অনুষ্ঠানের সময়
১২৪। নির্বাচন সম্পর্কে সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা
১২৫। নির্বাচনী আইন ও নির্বাচনের বৈধতা
১২৬। নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী কর্তৃপক্ষের সহায়তাদান

(অষ্টম ভাগ)
মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক


১২৭। মহা হিসাব-নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠা
১২৮। মহা-হিসাব নিরীক্ষকের দায়িত্ব
১২৯। মহা হিসাব-নিরীক্ষকের কর্মের মেয়াদ
১৩০। অস্থায়ী মহা হিসাব-নিরীক্ষক
১৩১। প্রজাতন্ত্রের হিসাব-রক্ষার আকার ও পদ্ধতি
১৩২। সংসদে মহা হিসাব-নিরীক্ষকের রিপোর্ট উপস্থাপন

(নবম ভাগ)
বাংলাদেশের কর্মবিভাগ


 
১ম পরিচ্ছেদঃ

·         কর্মবিভাগ

১৩৩। নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলী
১৩৪। কর্মের মেয়াদ
১৩৫। অসামরিক সরকারী কর্মচারীদের বরখাস্ত প্রভৃতি
১৩৬। কর্মবিভাগ-পুনর্গঠন


 
২য় পরিচ্ছেদঃ

·         সরকারী কর্ম কমিশন

১৩৭। কমিশন-প্রতিষ্ঠা
১৩৮। সদস্য-নিয়োগ
১৩৯। পদের মেয়াদ
১৪০। কমিশনের দায়িত্ব
১৪১। বার্ষিক রিপোর্ট


৫ নবম-ক ভাগ
জরুরী বিধানাবলী

১৪১ক। জরুরী-অবস্থা ঘোষণা
১৪১খ। জরুরী-অবস্থার সময় সংবিধানের কতিপয় অনুচ্ছেদের বিধান স্থগিতকরণ
১৪১গ। জরুরী-অবস্থার সময় মৌলিক অধিকারসমূহ স্থগিতকরণ

(দশম ভাগ)
সংবিধান-সংশোধন

১৪২। সংবিধানের বিধান সংশোধনের ক্ষমতা

(একাদশ ভাগ)
বিবিধ


১৪৩। প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি
১৪৪। সম্পত্তি ও কারবার প্রভৃতি-প্রসঙ্গে নির্বাহী কর্তৃত্ব
১৪৫। চুক্তি ও দলিল
১৪৫ক। আন্তর্জাতিক চুক্তি
১৪৬। বাংলাদেশের নামে মামলা
১৪৭। কতিপয় পদাধিকারীর পারিশ্রমিক প্রভৃতি
১৪৮। পদের শপথ
১৪৯। প্রচলিত আইনের হেফাজত
১৫০। ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী
১৫১। রহিতকরণ
১৫২। ব্যাখ্যা
১৫৩। প্রবর্তন, উল্লেখ ও নির্ভরযোগ্য পাঠ


 

সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন-উত্তর:


বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে? ২৩ মার্চ, ১৯৭২।
বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়
১২ অক্টোবর, ১৯৭২।
গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়?
০৪ নভেম্বর,১৯৭২।
কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়?
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২।
বাংলাদেশে গনপরিষদের প্রথম অধিবেশন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
১০ এপ্রিল, ১৯৭২।

যুদ্ধপরাধীদের বিচারসংক্রান্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদটি হলো ৪৭
বাংলাদেশ সংবিধানের কোন সংশোধনীর মাধ্যমে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল?
চতুর্থ
বাংলাদেশ সংবিধানের কোন ভাগে মৌলিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে?
তৃতীয় ভাগে
বাংলাদেশ সংবিধানে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল বিষয়টি কোন অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত হয়েছে?
১১৭
আইনের চোখে সব নাগরিক সমান। বাংলাদেশের সংবিধানের কত নম্বর ধারায় এ নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে? ধারা ২৭
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের কততম সংশোধনীর মাধ্যমে রদ করা হয়েছে?
১৫ তম

সংবিধান প্রনয়ণ কমিটি কতজন সদস্য নিয়ে গঠন করা হয়? ৩৪ জন।
সংবিধান রচনা কমিটির প্রধান কে ছিলেন?
ডঃ কামাল হোসেন।
সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য কে ছিলেন?
বেগম রাজিয়া বেগম।
বাংলাদেশ সংবিধানের কয়টি পাঠ কয়েছে?
২ টি। বাংলা ও ইংরেজি।
কি দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধান শুরু ও শেষ হয়েছে?
প্রস্তাবনা দিয়ে শুরু ও ৭টি তফসিল দিয়ে শেষ।
বাংলাদেশের সংবিধানে কয়টি ভাগ আছে?
১১ টি।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ/ধারা কতটি?
১৫৩ টি।
বাংলাদশের প্রথম হস্তলেখা সংবিধানের মূল লেখক কে?
আবদুর রাউফ।
প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া কোন কাজ রাষ্ট্রপতি এককভাবে করতে সক্ষম?
প্রধান বিচারপতির নিয়োগ দান।
রাষ্ট্রপতির মেয়াদকাল কত বছর?
কার্যভার গ্রহনের কাল থেকে ৫ বছর।

বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম মূলনীতি কি ছিল? ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ, গনতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র।
কোন আদেশবলে সংবিধানের মূলনীতি
ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেয়া হয়? ১৯৭৮ সনে ২য় ঘোষনাপত্র আদেশ নং ৪ এর ২ তফসিল বলে।

কোন আদেশবলে সংবিধানের শুরুতে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সন্নিবেশিত হয়? ১৯৭৮ সনে ২য় ঘোষনাপত্র আদেশ নং ৪ এর ২ তফসিল বলে।
কোন আদেশবলে বাংলাদেশের নাগরিকগণ
বাংলাদেশী বলে পরিচিত হন? ১৯৭৮ সনে ২য় ঘোষনাপত্র আদেশ নং ৪ এর ২ তফসিল বলে।
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে
গনতন্ত্র ও মৌলিক মানবাধিকারের নিশ্বয়তা দেয়া আছে? ১১ অনুচ্ছেদ।
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে
কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তির কথা বলা আছে? ১৪ অনুচ্ছেদ।
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে
নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ এর কথা বলা হয়েছে? ২২ অনুচ্ছেদ।
সকল নাগরিক আইনের চোখে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী বর্ণিত কোন অনুচ্ছেদে? ২৭ অনুচ্ছেদে।
জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার রক্ষিত রয়েছে কোন অনুছেদে?
৩য় ভাগে, ৩২ অনুচ্ছেদে।
গ্রেফতার ও আটক সম্পর্কিত রক্ষাকবচের কোন অনুচ্ছেদ?
৩য় ভাগে, ৩৩ অনুচ্ছেদে।

একজন ব্যক্তি বাংলাদশের রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন কত মেয়াদকাল? ২ মেয়াদকাল।
কার উপর আদালতের কোন এখতিয়ার নেই?
রাষ্ট্রপতি।
জাতীয় সংসদের সভাপতি কে?
স্পিকার।
রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করতে চাইলে কাকে উদ্দেশ্য করে পদত্যাগ পত্র লিখবেন?
স্পিকারের উদ্দেশ্যে।
প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদের নিয়োগ প্রদান করেন কে?
রাষ্ট্রপতি।
এ্যার্টনি জেনারেল পদে নিয়োগ দান করেন কে?
রাষ্ট্রপতি।
সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্য আছে কতটি?
১২টি।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত কোনটি?
সুপ্রীম কোর্ট।
সুপ্রীম কোর্টের কয়টি বিভাগ আছে?
২টি, আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ
সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতিদের মেয়াদকাল কত?
৬৭ বছর পর্যন্তু।

স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার সংক্রান্ত অনুচ্ছেদ কোনটি? ৭৪ অনুচ্ছেদ।
ন্যায়পাল নিয়োগ সংক্রান্ত কথা বলা হয়েছে? ৭৭ অনুচ্ছেদে।

জাতীয় সংসদে ন্যায়পাল আইন কবে পাস হয়? ১৯৮০ সালে।

বাংলাদশের সংবিধানের এ পর্যন্তু মোট কতটি সংশোধনী আনা হয়েছে? ১৬ টি।

ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ কবে জারী করা হয়? ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫।

ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ কবে বাতিল করা হয়? ১২ নভেম্বর, ১৯৯৬।

বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি? জাতীয় সংসদ।

জাতীয় সংসদ ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর কবে স্থাপন করা হয়? ১৯৬২ সালে।

জাতীয় সংসদ ভবনের স্থপতি কে? লুই আই কান।

জবরদস্তি নিষিদ্ধ করা হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে? ৩য় ভাগে, ৩৪ অনুচ্ছেদে।
চলাফেরার স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে?
৩য় ভাগে, ৩৬ অনুচ্ছেদে।
সমাবেশের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে?
৩য় ভাগে, ৩৭ অনুচ্ছেদে।
সমিতি ও সংঘ গঠনের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে?
৩য় ভাগে, ৩৮ অনুচ্ছেদে।
চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে?
৩য় ভাগে, ৩৯ (১) অনুচ্ছেদে।
বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুছেদে?
৩য় ভাগে, ৩৯(২) ক অনুচ্ছেদে।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুছেদে?
৩য় ভাগে, ৩৯ (২) খ অনুচ্ছেদে।
পেশা ও বৃত্তির স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুছেদে?
৩য় ভাগে, ৪০ অনুচ্ছেদে।
ধর্মীয় স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে কোন অনুছেদে?
৩য় ভাগে, ৪১ অনুচ্ছেদে।
সম্পত্তির অধিকারের কথা বর্ণিত হয়েছে কোন অনুছেদে?
৩য় ভাগে, ৪২ অনুচ্ছেদে।

সংসদ অধিবেশনের কোরাম পূর্ন হয় কত জন সংসদ হলে? ৬০ জন।
সংবিধান সংশোধনের জন্য কত সংসদ সদস্যের ভোটের প্রয়োজন হয়?
দুই-তৃতীয়াংশ।
একাধারে কতদিন সংসদে অনুপস্থিত থাকলে সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়?
৯০ কার্যদিবস।
গণ-পরিষদের প্রথম স্পিকার কে?
শাহ আব্দুল হামিদ।
গণ-পরিষদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার কে?
মোহাম্মদ উল্ল্যাহ।
এ দেশের সংসদীয় রাজনীতির ইতিহাস কবে থেকে চর্চা শুরু হয়?
১৯৩৭ সালে।

 

কোন কোন বিদেশী প্রথম জাতীয় সংসদে ভাষণ দেন? যুগোশ্লেভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল জোসেফ টিটো-৩১ জানু, ১৯৭৪ এবং ভারতের প্রেসিডেন্ট ভি.ভি. গিরি-১৮ জুন, ১৯৭৪।
বাংলাদেশের অষ্টম জাতীয় সংসদ নিবার্চনে নির্বাচিত একজন সদস্য নিজেই নিজের শপথ বাক্য পাঠ করিয়েছেন, তিনি কে? এডভোকেট আবদুল হামিদ।

নির্বাচন কমিশন কার সমমর্যাদার অধিকারী? সুপ্রীম কোর্ট।

বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচন কমিশনার কে? বিচারপতি এম ইদ্রিস।

বাংলাদেশের বর্তমান নির্বাচন কমিশনার কে? কে এম নুরুল হুদা।

নির্বাচন কমিশন কেমন প্রতিষ্ঠান? স্বতন্ত্র ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল কবে সংসদে পাশ হয়? ২৭ মার্চ, ১৯৯৬।
বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম (অস্থায়ী)।

এডভোকেট আবদুল হামিদ বাংলাদেশের কততম প্রেসিডেন্ট? ২০তম।
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে?
তাজউদ্দিন আহমেদ।
শেখ হাসিনা বর্তমানে বাংলাদেশের কততম প্রধানমন্ত্রী?
১৪ তম।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হতে হলে বয়স কমপক্ষে কত হবে?
৩৫ বছর।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে বয়স কমপক্ষে কত হতে হবে?
২৫ বছর।
জাতীয় সংসদের সদস্য হতে হলে বয়স কমপক্ষে কত হতে হবে?
২৫ বছর।

লুই আই কান কোন দেশের নাগরিক? যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
জাতীয় সংসদ ভবনের ছাদ ও দেয়ালের স্ট্রাকচারাল ডিজাইনার কে?
হ্যারি পাম ব্লুম।
জাতীয় সংসদ ভবনের নির্মাণ কাজ শুরম্ন হয় কবে?
১৯৬৫ সালে।
জাতীয় সংসদ ভবনের ভূমির পরিমান কত?
২১৫ একর।
জাতীয় সংসদ ভবন উদ্বোধন করা হয়?
২৮ জানুয়ারী, ১৯৮২।
জাতীয় সংসদ ভবন কত তলা বিশিষ্ট?
৯ তলা।
জাতীয় সংসদ ভবনের উচ্চতা কত?
১৫৫ ফুট।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক কি?
শাপলা ফুল।
জাতীয় সংসদ ভবন কে উদ্বোধন করেন?
রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার।
বর্তমান জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে বসে?
১৫ ফেব্রুয়ারী, ১৯৮২।
বাংলাদেশের সংসদের মোট আসন সংখ্যা কতটি?
৩৫০ টি।
বাংলাদেশের সংসদের সাধারন নির্বাচিত আসন সংখ্যা কতটি?
৩০০ টি।
সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন স্যখ্যা কতটি?
৫০ টি।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ১ নং আসন কোনটি?
পঞ্চগড় -১।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০ নং আসন কোনটি?
বান্দরবান।
জাতীয় সংসদের কাস্টি ভোট বলা হয়?
স্পিকারের ভোটকে।
সংসদের এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের মধ্যে ব্যবধান কতদিন?
৬০ দিন।
গণতন্ত্র ও মানবাধিকার এবং মৌলিক অধিকার বলবৎকরন কোন কোন অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে?
যথাক্রমে ১১ ও ৪৪ অনুচ্ছেদ।
সাধারন নির্বাচনের কতদিনের মধ্যে সংসদ অধিবশন আহবান করতে হবে?
৩০ দিন।
সংসদ অধিবেশন কে আহবান করেনরাষ্ট্রপতি।

 

সংবিধান অনুযায়ী মালিকানা কয় ধরনের?
মানুষের মৌলিক চাহিদা কতটি?

যুদ্ধাপরাধীর বিচার সংক্রান্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদটি হলো ৪৭

সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন বলা আছে? ২৮ (২) নং অনুচ্ছেদে

সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলে পরিচিত হবেন? ৬ (২)

বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ বলে রাষ্ট্র নারী, শিশু বা অনগ্রসর নাগরিকদের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান তৈরির ক্ষমতা পায়? ২৮

বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর উদ্দেশ্য কি ছিল? ৯৩ হাজার যুদ্ধবন্দির বিচার অনুষ্ঠান

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কোন তারিখ থেকে? ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭২

বাংলাদেশের সংসদীয় ব্যবস্থা সংবিধানের কোন সংশোধনীর মাধ্যমে পুনঃপ্রবর্তিত হয়? দ্বাদশ

চতুর্দশ সংশোধনীর প্রধান বৈশিষ্ট্য কি? মহিলাদের সংরক্ষিত আসন
বাংলাদেশের সংবিধানের কত ধারা মোতাবেক রাষ্ট্রপতি মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর নিযুক্তি দেন ?
৫৬ (২) ধারা
অর্থ বিল সম্পর্কিত বিধানাবলী আমাদের সংবিধানের কোন আর্টিক্যালে উল্লেখ আছে? ৮১ (১)
বাংলাদেশের সংবিধানের কত অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশ কর্মকমিশন গঠিত হয়?
১৩৭
বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে কে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন?
জাতীয় সংসদ
সংবিধানের কত ধারা অনুযায়ী দ্রুত বিচার ট্রাইবুন্যাল অধ্যাদেশ-২০০২ করা হয়েছে?
৯৩ (১)
প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ ঘোষণাটি বাংলাদেশ সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে?
সংবিধানের কত অনুচ্ছেদ
ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান আছে? ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
ইংরেজীতে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সাংবিধানিক নাম
House of Nation
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে
রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন বলা আছে? ২৮ (২) নং অনুচ্ছেদে
সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সর্বাধিক কতজনকে Technocrat মন্ত্রী নিয়োগ করা যায়?
এক-দশমাংশ

সংবিধান বা শাসনতন্ত্র হচ্ছে রাষ্ট্রের মৌলিক আইন
বাংলাদেশের সংবিধানের ২১ (২) ধারায় বলা হয়েছে
সকল সময়ে - চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য। শূন্যস্থানটি পূরণ কর। জনগনের সেবা করিবার
বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী জাতীয় সংসদের কোন তারিখে পাস হয়েছিল?
২৫ জানুয়ারি, ১৯৭৫
জরুরী অবস্থা জারির বিধান সংবিধানে সন্নিবেশিত হয়
দ্বিতীয় সংশোধনীতে
বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের সম্পত্তি অর্জন, ধারণ, হস্তান্তর বা অন্যভাবে বিলি-ব্যবস্থা করার অধিকার থাকবে
বলে বলা হয়েছে বাংলাদেশ সংবিধানের ৪২ নং অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন একটি
সাংবিধানিক সংস্থা
সংবিধানের কত নং অনুচ্ছেদে নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা বলা হয়েছে?
১১৮ নং অনুচ্ছেদে
সংবিধানের কোন সংশোধনী দ্বারা বাংলাদেশে উপ-রাষ্ট্রপতি পদ বিলুপ্ত করা হয়?
দ্বাদশ
বাংলাদেশের সংবিধানে কতটি ভাগ বা অধ্যায় আছে?
১১ টি
বাংলাদেশের সংবিধানে আইনের ব্যাখ্যা দেয়া আছে কোন অনুচ্ছেদে?- ১৫২
সংসদের
বিশেষ অধিকার কমিটি কোন ধরনের কমিটি? সাংবিধানিক স্থায়ী কমিটি
ইসলামকে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করা হয় কত সালে?- ১৯৮৮
বাংলাদেশের সংবিধানের এখন পর্যন্ত (২০১৬) কতটি সংশোধনী আনা হয়েছে?
১৬
বাংলাদেশ সংবিধানের তফসিল কতটি?
৭ টি
বাংলাদেশের সংবিধানের কত ধারায় শিক্ষার জন্য সাংবিধানিক অঙ্গীকার ব্যক্ত আছে?
১৭ নং ধারা
বাংলাদেশের অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারী করেন কে?
শেখ মুজিবুর রহমান
বাংলাদেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সর্বপ্রথম কোন সংশোধনীর মাধ্যমে প্রবর্তন করা হয়?
৮ম
বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য
বেগম রাজিয়া বানু

বাংলাদেশে কোন ধরনের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা প্রচলিত? সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন কি?
সংবিধান।
কোন দেশের কোন লিখিত সংবিধান নাই?
বৃটেন, নিউজিল্যান্ড, স্পেন ও সৌদি আরব।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান কোন দেশের?
ভারত।
বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সংবিধান কোন দেশের?
আমেরিকা।
বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৭ নং ধারায় প্রতিষ্ঠিত সংস্থা কোনটি?
বাংলাদেশ সরকারী কর্মকমিশন
বাংলাদেশের সংবিধানের অভিভাবক ও ব্যাখ্যাকারক কে?
সুপ্রিমকোর্ট
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে ভোটার তালিকার বিধান বর্ণিত আছে?
১২১ নং অনুচ্ছেদে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধনের জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রয়োজন
দুই-তৃতীয়াংশ
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের নাগরিকগণ
বাংলাদেশী বলিয়া পরিচিত হবেন? ৬ (২)

 

আরও অধিক প্রশ্ন-উত্তরঃ

1. প্রশ্ন: যুদ্ধপরাধীদের বিচারসংক্রান্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদটি হলো -
উত্তর: ৪৭
2.প্রশ্ন: বাংলাদেশ সংবিধানের কোন সংশোধনীর মাধ্যমে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল?
উত্তর: চতুর্থ
3.প্রশ্ন: বাংলাদেশ সংবিধানের কোন ভাগে মৌলিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: তৃতীয় ভাগে
প্রশ্ন: বাংলাদেশ সংবিধানে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল বিষয়টি কোন অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত হয়েছে?
উত্তর: ১১৭
4. প্রশ্ন:
আইনের চোখে সব নাগরিক সমান। বাংলাদেশের সংবিধানের কত নম্বর ধারায় এ নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে?
উত্তর: ধারা ২৭
5. প্রশ্ন: তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের কততম সংশোধনীর মাধ্যমে রদ করা হয়েছে?
উত্তর: ১৫ তম
6) বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে?
উঃ- ২৩ মার্চ, ১৯৭২।
7) বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়?
উঃ- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২।
8) গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়?
উঃ- ০৪ নভেম্বর,১৯৭২।
9) কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়?
উঃ- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২।
10) বাংলাদেশে গনপরিষদের প্রথম অধিবেশন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
উঃ- ১০ এপ্রিল, ১৯৭২।

11) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটি কতজন সদস্য নিয়ে গঠন করা হয়?
উঃ- ৩৪ জন।
12) সংবিধান রচনা কমিটির প্রধান কে ছিলেন?
উঃ- ডঃ কামাল হোসেন।
13) সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য কে ছিলেন?
উঃ- বেগম রাজিয়া বেগম।
14) বাংলাদেশ সংবিধানের কয়টি পাঠ কয়েছে?
উঃ- ২ টি। বাংলা ও ইংরেজি।
15) কি দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধান শুরু ও শেষ হয়েছে?
উঃ- প্রস্তাবনা দিয়ে শুরু ও ৭টি তফসিল দিয়ে শেষ।
16) বাংলাদেশের সংবিধানে কয়টি ভাগ আছে?
উঃ- ১১ টি।
17) বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ/ধারা কতটি?
উঃ- ১৫৩ টি।

18) বাংলাদশের প্রথম হস্তলেখা সংবিধানের মূল লেখক কে?
উঃ- আবদুর রাউফ।
19) প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া কোন কাজ রাষ্ট্রপতি এককভাবে করতে সক্ষম?
উঃ- প্রধান বিচারপতির নিয়োগ দান।
20) রাষ্ট্রপতির মেয়াদকাল কত বছর?
উঃ- কার্যভার গ্রহনের কাল থেকে ৫ বছর।
21) একজন ব্যক্তি বাংলাদশের রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন কত মেয়াদকাল?
উঃ- ২ মেয়াদকাল।
22) কার উপর আদালতের কোন এখতিয়ার নেই?
উঃ- রাষ্ট্রপতি।
23) জাতীয় সংসদের সভাপতি কে? উঃ- স্পিকার।

24) রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করতে চাইলে কাকে উদ্দেশ্য করে পদত্যাগ পত্র লিখবেন?
উঃ- স্পিকারের উদ্দেশ্যে।
25) প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদের নিয়োগ প্রদান করেন কে?
উঃ- রাষ্ট্রপতি।
26) এ্যার্টনি জেনারেল পদে নিয়োগ দান করেন কে?
উঃ- রাষ্ট্রপতি।
27) সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্য আছে কতটি?
উ:১২টি।
28) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত কোনটি?
উঃ- সুপ্রীম কোর্ট।
29) সুপ্রীম কোর্টের কয়টি বিভাগ আছে?
উঃ- ২টি । আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ
30) সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতিদের মেয়াদকাল কত?
উঃ- ৬৭ বছর পর্যন্তু।
31) বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম মূলনীতি কি ছিল?
উঃ- ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ, গনতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র।
32) কোন আদেশবলে সংবিধানের মূলনীতি
ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেয়া হয়?
উঃ- ১৯৭৮ সনে ২য় ঘোষনাপত্র আদেশ নং ৪ এর ২ তফসিল বলে।
33) কোন আদেশবলে সংবিধানের শুরুতে
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সন্নিবেশিত হয়?
উঃ- ১৯৭৮ সনে ২য় ঘোষনাপত্র আদেশ নং ৪ এর ২ তফসিল বলে।
34) কোন আদেশবলে বাংলাদেশের নাগরিকগণ
বাংলাদেশী বলে পরিচিত হন?
উঃ- ১৯৭৮ সনে ২য় ঘোষনাপত্র আদেশ নং ৪ এর ২ তফসিল বলে।
35) সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে
গনতন্ত্র ও মৌলিক মানবাধিকারের নিশ্বয়তা দেয়া আছে?
উঃ- ১১ অনুচ্ছেদ।

36) সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তির কথা বলা আছে?
উঃ- ১৪ অনুচ্ছেদ।
37) সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে
নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ এর কথা বলা হয়েছে?
উঃ- ২২ অনুচ্ছেদ।
38)
সকল নাগরিক আইনের চোখে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী বর্ণিত কোন অনুচ্ছেদে?
উঃ- ২৭ অনুচ্ছেদে।
39) জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার রক্ষিত রয়েছে কোন অনুছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৩২ অনুচ্ছেদে।
40) গ্রেফতার ও আটক সম্পর্কিত রক্ষাকবচের কোন অনুচ্ছেদ?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৩৩ অনুচ্ছেদে।
41) জবরদস্তি নিষিদ্ধ করা হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৩৪ অনুচ্ছেদে।
42) চলাফেরার স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৩৬ অনুচ্ছেদে।
43) সমাবেশের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৩৭ অনুচ্ছেদে।
44) সমিতি ও সংঘ গঠনের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৩৮ অনুচ্ছেদে।
45) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুচ্ছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৩৯ (১) অনুচ্ছেদে।
46) বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৩৯(২) ক অনুচ্ছেদে।
47) সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৩৯ (২) খ অনুচ্ছেদে।
48) পেশা ও বৃত্তির স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৪০ অনুচ্ছেদে।

49) ধর্মীয় স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে কোন অনুছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৪১ অনুচ্ছেদে।
50) সম্পত্তির অধিকারের কথা বর্ণিত হয়েছে কোন অনুছেদে?
উঃ- ৩য় ভাগে, ৪২ অনুচ্ছেদে।
51) স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার সংক্রান্ত অনুচ্ছেদ কোনটি?
উঃ- ৭৪ অনুচ্ছেদ।
বইওয়ালা বিসিএস সল্যুশন এর সাথেই থাকুন।
52) ন্যায়পাল নিয়োগ সংক্রান্ত কথা বলা হয়েছে?
উঃ- ৭৭ অনুচ্ছেদে।
53) জাতীয় সংসদে ন্যায়পাল আইন কবে পাস হয়?
উঃ- ১৯৮০ সালে।
54) বাংলাদশের সংবিধানের এ পর্যন্তু মোট কতটি সংশোধনী আনা হয়েছে?
উঃ- ১৬ টি।
55) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ কবে জারী করা হয়?
উঃ- ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫।
56) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ কবে বাতিল করা হয়?
উঃ- ১২ নভেম্বর, ১৯৯৬।
58) বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি?
উঃ- জাতীয় সংসদ।
59) জাতীয় সংসদ ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর কবে স্থাপন করা হয়?
উঃ- ১৯৬২ সালে।
60) জাতীয় সংসদ ভবনের স্থপতি কে?
উঃ- লুই আই কান।
61) লুই আই কান কোন দেশের নাগরিক?
উঃ- যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
বইওয়ালা বিসিএস সল্যুশন এর সাথেই থাকুন।
62) জাতীয় সংসদ ভবনের ছাদ ও দেয়ালের স্ট্রাকচারাল ডিজাইনার কে?
উঃ- হ্যারি পাম ব্লুম।
63) জাতীয় সংসদ ভবনের নির্মাণ কাজ শুরম্ন হয় কবে?
উঃ- ১৯৬৫ সালে।
64) জাতীয় সংসদ ভবনের ভূমির পরিমান কত?
উঃ- ২১৫ একর।
65) জাতীয় সংসদ ভবন উদ্বোধন করা হয়?
উঃ- ২৮ জানুয়ারী, ১৯৮২।
66) জাতীয় সংসদ ভবন কত তলা বিশিষ্ট?
উঃ- ৯ তলা।
67) জাতীয় সংসদ ভবনের উচ্চতা কত?
উঃ- ১৫৫ ফুট।
68) বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক কি?
উঃ- শাপলা ফুল।
69) জাতীয় সংসদ ভবন কে উদ্বোধন করেন?
উঃ- রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার।
70) বর্তমান জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে বসে?
উঃ- ১৫ ফেব্রুয়ারী, ১৯৮২।
71) বাংলাদেশের সংসদের মোট আসন সংখ্যা কতটি?
উঃ- ৩৫০ টি।
72) বাংলাদেশের সংসদের সাধারন নির্বাচিত আসন সংখ্যা কতটি?
উঃ- ৩০০ টি।
73) সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন স্যখ্যা কতটি?
উঃ- ৫০ টি।
74) বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ১ নং আসন কোনটি?
উঃ- পঞ্চগড়-১।
75) বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০ নং আসন কোনটি?
উঃ- বান্দরবান।
76) জাতীয় সংসদের কাস্টি ভোট বলা হয়?
উঃ- স্পিকারের ভোটকে।
77) সংসদের এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের মধ্যে ব্যবধান কতদিন?
উঃ- ৬০ দিন।

78) গণতন্ত্র ও মানবাধিকার এবং মৌলিক অধিকার বলবৎকরন কোন কোন অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে?
উত্তর: যথাক্রমে ১১ ও ৪৪ অনুচ্ছেদ।
79) সাধারন নির্বাচনের কতদিনের মধ্যে সংসদ অধিবশন আহবান করতে হবে?
উঃ- ৩০ দিন।
80) সংসদ অধিবেশন কে আহবান করেন?
উঃ- রাষ্ট্রপতি।
81) সংসদ অধিবেশনের কোরাম পূর্ন হয় কত জন সংসদ হলে?
উঃ- ৬০ জন।
বইওয়ালা বিসিএস সল্যুশন এর সাথেই থাকুন
82) সংবিধান সংশোধনের জন্য কত সংসদ সদস্যের ভোটের প্রয়োজন হয়?
উঃ- দুই-তৃতীয়াংশ।
83) একাধারে কতদিন সংসদে অনুপস্থিত থাকলে সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়?
উঃ- ৯০ কার্যদিবস।
84) গণ-পরিষদের প্রথম স্পিকার কে?
উঃ- শাহ আব্দুল হামিদ।
85) গণ-পরিষদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার কে?
উঃ- মোহাম্মদ উল্ল্যাহ।
86) এ দেশের সংসদীয় রাজনীতির ইতিহাস কবে থেকে চর্চা শুরু হয়?
উঃ- ১৯৩৭ সালে।
87) কোন কোন বিদেশী প্রথম জাতীয় সংসদে ভাষণ দেন?
উঃ- যুগোশ্লেভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল জোসেফ টিটো-৩১ জানু, ১৯৭৪ এবং ভারতের প্রেসিডেন্ট ভি.ভি. গিরি-১৮ জুন, ১৯৭৪।
88) বাংলাদেশের অষ্টম জাতীয় সংসদ নিবার্চনে নির্বাচিত একজন সদস্য নিজেই নিজের শপথ বাক্য পাঠ করিয়েছেন, তিনি কে?
উঃ- এডভোকেট আবদুল হামিদ।
বইওয়ালা বিসিএস সল্যুশন এর সাথেই থাকুন
89) নির্বাচন কমিশন কার সমমর্যাদার অধিকারী?
উঃ- সুপ্রীম কোর্ট।
90) বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচন কমিশনার কে?
উঃ- বিচারপতি এম ইদ্রিস।

91) বাংলাদেশের বর্তমান নির্বাচন কমিশনার কে?
উঃ- কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ
92) নির্বাচন কমিশন কেমন প্রতিষ্ঠান?
উঃ- স্বতন্ত্র ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান।
93)
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল কবে সংসদে পাশ হয়?
উঃ- ২৭ মার্চ, ১৯৯৬।
94) বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে?
উঃ- সৈয়দ নজরুল ইসলাম (অস্থায়ী)।
95) এডভোকেট আবদুল হামিদ বাংলাদেশের কততম প্রেসিডেন্ট?
উঃ- ২০তম।
বইওয়ালা বিসিএস সল্যুশন এর সাথেই থাকুন
96) বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে?
উঃ- তাজউদ্দিন আহমেদ।
97) শেখ হাসিনা বর্তমানে বাংলাদেশের কততম প্রধানমন্ত্রী?
উঃ- ১৪ তম।

98) বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হতে হলে বয়স কমপক্ষে কত হবে?
উঃ- ৩৫ বছর।
99) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে বয়স কমপক্ষে কত হতে হবে?
উঃ- ২৫ বছর।
100) জাতীয় সংসদের সদস্য হতে হলে বয়স কমপক্ষে কত হতে হবে?
উঃ- ২৫ বছর।
101. প্রশ্ন: সংবিধান অনুযায়ী মালিকানা কয় ধরনের?
উত্তর: ৩
102. প্রশ্ন: মানুষের মৌলিক চাহিদা কতটি?
উত্তর: ৫
103. প্রশ্ন: যুদ্ধাপরাধীর বিচার সংক্রান্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদটি হলো--
উত্তর: ৪৭
104. প্রশ্ন: সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে
রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন বলা আছে?
উত্তর: ২৮ (২) নং অনুচ্ছেদে
105. প্রশ্ন: সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলে পরিচিত হবেন?
উত্তর: ৬ (২)
106. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ বলে রাষ্ট্র নারী, শিশু বা অনগ্রসর নাগরিকদের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান তৈরির ক্ষমতা পায়?
উত্তর: ২৮
107. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর উদ্দেশ্য কি ছিল?
উত্তর: ৯৩ হাজার যুদ্ধবন্দির বিচার অনুষ্ঠান
108. প্রশ্ন: গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কোন তারিখ থেকে?
উত্তর: ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭২
109. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংসদীয় ব্যবস্থা সংবিধানের কোন সংশোধনীর মাধ্যমে পুনঃপ্রবর্তিত হয়?
উত্তর: দ্বাদশ
110. প্রশ্ন: চতুর্দশ সংশোধনীর প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
উত্তর: মহিলাদের সংরক্ষিত আসন
111. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের কত ধারা মোতাবেক রাষ্ট্রপতি মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর নিযুক্তি দেন ?
উত্তর: ৫৬ (২) ধারা
112. প্রশ্ন: 'অর্থ বিল' সম্পর্কিত বিধানাবলী আমাদের সংবিধানের কোন আর্টিক্যালে উল্লেখ আছে?
উত্তর: ৮১ (১)
113. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের কত অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশ কর্মকমিশন গঠিত হয়?
উত্তর: ১৩৭
114. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে কে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন?
উত্তর: জাতীয় সংসদ
115. প্রশ্ন: সংবিধানের কত ধারা অনুযায়ী দ্রুত বিচার ট্রাইবুন্যাল অধ্যাদেশ-২০০২ করা হয়েছে?
উত্তর: ৯৩ (১)
116. প্রশ্ন: 'প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ' ঘোষণাটি বাংলাদেশ সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে?
উত্তর: ৭
117. প্রশ্ন: সংবিধানের কত অনুচ্ছেদ 'ন্যায়পাল' নিয়োগের বিধান আছে?
উত্তর: ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
118. প্রশ্ন: ইংরেজীতে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সাংবিধানিক নাম -
উত্তর: House of Nation
119. প্রশ্ন: সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে 'রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন' বলা আছে?
উত্তর: ২৮ (২) নং অনুচ্ছেদে
120. প্রশ্ন: সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সর্বাধিক কতজনকে Technocrat মন্ত্রী নিয়োগ করা যায়?
উত্তর: এক-দশমাংশ
121. প্রশ্ন: সংবিধান বা শাসনতন্ত্র হচ্ছে -
উত্তর: রাষ্ট্রের মৌলিক আইন
122. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের ২১ (২) ধারায় বলা হয়েছে "সকল সময়ে ---- চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য"। শূন্যস্থানটি পূরণ কর।
উত্তর: জনগনের সেবা করিবার
123. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী জাতীয় সংসদের কোন তারিখে পাস হয়েছিল?
উত্তর: ২৫ জানুয়ারি, ১৯৭৫
124. প্রশ্ন: জরুরী অবস্থা জারির বিধান সংবিধানে সন্নিবেশিত হয় -
উত্তর: দ্বিতীয় সংশোধনীতে
125. প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের সম্পত্তি অর্জন, ধারণ, হস্তান্তর বা অন্যভাবে বিলি-ব্যবস্থা করার অধিকার থাকবে' বলে বলা হয়েছে বাংলাদেশ সংবিধানের -
উত্তর: ৪২ নং অনুচ্ছেদ
126. প্রশ্ন: বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন একটি -
উত্তর: সাংবিধানিক সংস্থা
127. প্রশ্ন: সংবিধানের কত নং অনুচ্ছেদে নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: ১১৮ নং অনুচ্ছেদে
128. প্রশ্ন: সংবিধানের কোন সংশোধনী দ্বারা বাংলাদেশে উপ-রাষ্ট্রপতি পদ বিলুপ্ত করা হয়?
উত্তর: দ্বাদশ
129. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানে কতটি ভাগ বা অধ্যায় আছে?
উত্তর: ১১ টি
131. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানে আইনের ব্যাখ্যা দেয়া আছে কোন অনুচ্ছেদে?
উত্তর: ১৫২
132. প্রশ্ন: সংসদের 'বিশেষ অধিকার কমিটি' কোন ধরনের কমিটি?
উত্তর: সাংবিধানিক স্থায়ী কমিটি
133. প্রশ্ন: ইসলামকে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করা হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯৮৮
134. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের এখন পর্যন্ত (২০১৮) কতটি সংশোধনী আনা হয়েছে?
উত্তর: ১৭ বার
135. প্রশ্ন: বাংলাদেশ সংবিধানের তফসিল কতটি?
উত্তর: ৭ টি
137. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের কত ধারায় শিক্ষার জন্য সাংবিধানিক অঙ্গীকার ব্যক্ত আছে?
উত্তর: ১৭ নং ধারা
138. প্রশ্ন: বাংলাদেশের অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারী করেন কে?
উত্তর: শেখ মুজিবুর রহমান
139. প্রশ্ন: বাংলাদেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সর্বপ্রথম কোন সংশোধনীর মাধ্যমে প্রবর্তন করা হয়?
উত্তর: ৮ম
140. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য -
উত্তর: বেগম রাজিয়া বানু
141) বাংলাদেশে কোন ধরনের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা প্রচলিত?
উঃ- সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র।
142) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন কি?
উঃ- সংবিধান।
143) কোন দেশের কোন লিখিত সংবিধান নাই?
উঃ- বৃটেন, নিউজিল্যান্ড, স্পেন ও সৌদি আরব।
144) বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান কোন দেশের?
উঃ- ভারত।
145) বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সংবিধান কোন দেশের?
উঃ- আমেরিকা।
146. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৭ নং ধারায় প্রতিষ্ঠিত সংস্থা কোনটি?
উত্তর: বাংলাদেশ সরকারী কর্মকমিশন
147. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের অভিভাবক ও ব্যাখ্যাকারক কে?
উত্তর: সুপ্রিমকোর্ট
148. প্রশ্ন: সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে ভোটার তালিকার বিধান বর্ণিত আছে?
উত্তর: ১২১ নং অনুচ্ছেদে
149. প্রশ্ন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধনের জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রয়োজন -
উত্তর: দুই-তৃতীয়াংশ
150. প্রশ্ন: সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের নাগরিকগণ 'বাংলাদেশী' বলিয়া পরিচিত হবেন?
উত্তর: ৬ (২)
151. প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ বলে রাষ্ট্র নারী, শিশু বা অনগ্রসর নাগরিকদের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান তৈরীর ক্ষমতা পায়?
উত্তর: ২৮ (৪)

বিঃদ্রঃ শেয়ার দিয়ে টাইমলাইনে রাখুন। সময়মতো কাজে দিবে।

Answered by Birds of the sky (2 Golds) Monday, 23 Dec 2019, 09:03 PM

Please log in to Upvote, Downvote and Report

No photo description available.


সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক। আজ আপনাদের জন্য থাকছে সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক । সংবিধান মনে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান থেকে সব ধরনের পরীক্ষায় প্রায় সবসময়য়ই প্রশ্ন আসতে দেখা যায়।কিছু শর্টকাট টেকনিক ফলো করলে সহজেই আপনি সংবিধান মনে রাখতে পারবেন।চলুন জেনে নেই সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক।

☼ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আপনার করনীয়ঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
১। প্রথমেই সংবিধান প্রনয়ন সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য মনে রাখুন যেমন-কবে সংবিধান প্রনয়ন কমিটি গঠন করা হয়, কতজন সদস্য ছিলেন, একমাত্র মহিলা সদস্যের নাম, তখনকার আইনমন্ত্রী এবং সংবিধান প্রনয়ন কমিটির সভাপতি, কতটি মীটিং করেছিলেন তারা, কতদিন লেগেছিল সংবিধান প্রনয়ন করতে, কবে এটি কার্যকর হয়, কে এতে সাক্ষর করেন নি ইত্যাদি। এই তথ্য গুলো আপনি রচনামূলক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে ব্যবহার করতে পারবেন।

২। এরপর জেনে নিন সংবিধানের ভাগ গুলো এবং এই ভাগের মধ্যকার অনুচ্ছেদ গুলো। যেমন-
প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্র (অনুচ্ছেদ- ১ থেকে ৭)
দ্বিতীয় ভাগ- রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে ২৫)

এইভাবে আপনি ১১টি ভাগের অনুচ্ছেদগুলো মনে রাখুন। এই তথ্য গুলো আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। কোন কারনে যদি ভুলে যান, সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে তখন কমপক্ষে ধারনা করতে পারবেন কোন ভাগে এটি পড়েছে।

৩। এরপর প্রত্যেক অনুচ্ছেদ এর শিরোনাম গুলো মুখস্ত করুন।

৪। এরপর অনুচ্ছেদ গুলো ভালভাবে পড়ুন। বার বার পড়ুন। কোন বন্ধুর সাথে আলাপ করুন “বলতো আইনের দৃষ্টিতে সমতা এটি কোন অনুচ্ছেদ এ আছে?” প্রথম বার না পারলেও সমস্যা নেই। আস্তে আস্তে দেখবেন আপনি ঠিকই বলতে পারছেন।

৫। নিজে নিজে একাকী মনে করার চেষ্টা করুন কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে। ভুলে গেলে ভাববেন না সব শেষ। বরং চিন্তা করবেন আরো ভালো ভাবে পড়তে হবে!! সব সময় হাতের কাছে পকেট এডিশনের সংবিধান সাথে রাখুন। গল্পের বই (!!!!!!) মনে করে পড়ুন।।

কী পড়তে হবে- এই বিষয়ে অনেক কিছু বললাম। এই বার আসি মূল আলোচনায়।

আমি হুবহু মুখস্ত করার জন্য প্রথমেই বলব প্রস্তাবনাটাকে। কারন এই প্রস্তাবনা অনেক বার সংশোধিত হয়েছে। আবার, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন আসলে চেষ্টা করবেন ভূমিকা হিসেবে কোটেশন আকারে এটি ব্যবহার করতে। যেহেতু মুখস্ত করেছেন সেহেতু কোটেশন হিসেবে দেয়ার সময় অবশ্যই নীল রঙের কালি ব্যবহার করবেন। পরীক্ষক কে বুঝান যে সংবিধান টা আপনি পড়েছেন বেশ ভালো (!!!) করে।

☼ তো চলুন মুখস্ত করে ফেলি-
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
“আমরা, বাংলাদেশের জনগন, ১৯৭১ খ্রীস্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষনা করিয়া জাতীয় মুক্তির (স্বাধীনতা) জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের (যুদ্ধের) মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি”
[আগ্রহী পাঠকগন হয়ত খেয়াল করবেন আমি বন্ধনীর মধ্যে ২টি শব্দ ব্যবহার করেছি। কারন সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দ গুলো একবার যোগ হয়েছে ও একবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে]

☼ আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগনকে জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের (স্বাধীনতার) জন্য যুদ্ধে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রানোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল সর্বশক্তিমান আল্লাহের উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র অর্থাৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচারের সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে। [আমার কাছে এই মুহূর্তে ১৫তম সংশোধনীর পরের সংবিধান টা নাই বলে আগ্রহী পাঠকরা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুসারে এটা ঠিক করে নিবেন। এই রকম হবার কথা- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা-সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে।]

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়ঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
☼ প্র রা মৌ নি আ বি নি ম বাং জ সং বি

আসুন, মিলিয়ে নেই-
১। প্র- প্রজাতন্ত্র
২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৩। মৌ- মৌলিক অধিকার
৪। নি- নির্বাহী বিভাগ
৫। আ- আইন সভা
৬। বি- বিচার বিভাগ
৭। নি- নির্বাচন
৮। ম- মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
৯। বাং- বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
৯ক। জ- জরুরী বিধানাবলী
১০। সং-সংবিধান সংশোধন
১১। বি- বিবিধ

চলুন, এইবার আলাদা ভাবে অনুচ্ছেদ গুলোর দিকে দৃষ্টি দেই।

☼ অনুচ্ছেদ ১-১২
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ১-১২ মোটামুটি এমনি মনে থাকে। এই অনুচ্ছেদ গুলোর মধ্যে গুরুত্তপূর্ন অনুচ্ছেদ গুলো হল-
২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা
২ক- রাষ্ট্রধর্ম ( মনে রাখবেন কোন সংশোধনীর মাধ্যমে এটি হয়েছে)
৪ক- প্রতিকৃতি (১৫ তম সংশোধনীতে পরিবর্তন হয়েছে এখানে)
৬- নাগরিকত্ব
৭- সংবিধানের প্রাধান্য
৮- মূলনীতিসমূহ ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
৯- স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান সমূহের উন্নয়ন ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
১০- জাতীয় জীবনে মহিলাদের অংশগ্রহন
১১- গনতন্ত্র
১২- ধর্মনিরপেক্ষতা ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)

☼ অনুচ্ছেদ ১৩-২৫
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ১৩ থেকে অনুচ্ছেদ ২৫ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ মালি কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে অধিকার ও কর্তব্য রূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
১৩-মালি- মালিকানার নীতি
১৪-কৃষক- কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫- মৌ- মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬- গ্রাম- গ্রামীন উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭- অবৈতনিক- অবৈতনিক ও বাধ্যতা মূলক শিক্ষা
১৮। জনস্বাস্থ্য- জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
১৯। সুযোগের সমতা- সুযোগের সমতা
২০- অধিকার ও কর্তব্য রূপে- অধিকার ও কর্তব্য রূপে কর্ম
২১- নাগরিক- নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য
২২- নির্বাহী বিভাগ থেকে- নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরন
২৩- জাতীয় সংস্কৃতি- জাতীয় সংস্কৃতি
২৪- জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন -জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন প্রভৃতি
২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি- আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন
এইখানে একটি কথা বলতেই হবে। যদি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি গুলো সংবিধানের আলোকে আলোচনা করুন অনেকেই শুধু অনুচ্ছেদ-৮ এর “মূলনীতি সমূহ” দিয়ে আসে। মনে রাখতে হবে দ্বিতীয় ভাগে বর্নিত অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে অনুচ্ছেদ-২৫ সব –ই রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি। অনুচ্ছেদ ৮ এ বর্নিত “মূলনীতি সমূহ” আসলে সংবিধানের মূলনীতি যা প্রস্তাবনায় বলা আছে। আরেকটি কথা এখানে বলব ঝেহেতু এই প্রশ্নটির উত্তর অনেক বড় হবে সেহেতু, আপনি অনুচ্ছেদ ৮ এ বর্নিত মূলনীতি সমূহ একটু বেশী আলোচনা করে অন্য অনুচ্ছেদ গুলো শুধু নাম লিখে ১ /২ লাইনের মধ্যে লেখা শেষ করবেন। সময়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। একটি ভালো পারেন দেখে শুধু সেই প্রশ্নের উত্তর অনেক বড় করে দিবেন, সেটা করলে দেখবেন আপনি সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার মতো পর্যাপ্ত সময় পাচ্ছেন না। আর যাদের হাতের লেখা একটু স্লো, তাদের তো এটা আরো ভাল করে মনে রাখতে হবে।

☼ অনুচ্ছেদ- ২৬ থেকে ৩১
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ২৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩১ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ মৌলিক অধিকার আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম , সরকারী নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহনে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
২৬-মৌলিক অধিকার- মৌলিক অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল
২৭-আইনের দৃষ্টিতে – আইনের দৃষ্টিতে সমতা
২৮- ধর্ম- ধর্ম প্রভৃতি কারনে বৈষম্য
২৯- সরকারী নিয়োগ- সরকারী নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা
৩০- বিদেশী খেতাব গ্রহনে- বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহন নিষিদ্ধকরন
৩১। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার – আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার

☼ অনুচ্ছেদ- ৩২ থেকে ৩৫
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৩২ থেকে অনুচ্ছেদ ৩৫ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ জীবনে ১বার গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচার হয়

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৩২-জীবনে- জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ
৩৩-গ্রেপ্তার – গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ
৩৪- জবরদস্তি- জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধকরন
৩৫- বিচার- বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ
৩০- বিদেশী খেতাব গ্রহনে- বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহন নিষিদ্ধকরন
৩১। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার – আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার

☼ অনুচ্ছেদ- ৩৬ থেকে ৩৯
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ৩৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩৯ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ চসমা সংবা(দ)ক

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৩৬-চ-চলাফেরার স্বাধীনতা
৩৭-সমা – সমাবেশের স্বাধীনতা
৩৮- সং- সংগঠনের স্বাদহীনটা
৩৯- বাদ(ক)- চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা

☼ অনুচ্ছেদ- ৪০ থেকে ৪৩
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৪০ থেকে অনুচ্ছেদ ৪৩ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ পেধসগৃ

চলুন দেখি ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৪০-পে-পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা
৪১-ধ – ধর্মীয় স্বাধীনতা
৪২- স- সম্পত্তির অধিকার
৪৩- গৃ- গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ

☼ অনুচ্ছেদ- ৪৮ থেকে ৫৪
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৪৮ থেকে অনুচ্ছেদ ৫৪ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার মেয়াদে দায়মুক্তি পেতে অভিসংশন ও অপসারনের ক্ষমতা স্পীকার কে দিলেন।

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৪৮-রাষ্ট্রপতি -রাষ্ট্রপতি
৪৯-ক্ষমার –ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার
৫০- মেয়াদে- রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ
৫১- দায়মুক্তি- রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি
৫২-অভিসংশন –রাষ্ট্রপতির অভিসংশন
৫৩-অপসারনের – অসামর্থ্যের কারনে রাষ্ট্রপতির অপসারন
৫৪- স্পীকার- অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি পদে স্পীকার

☼ অনুচ্ছেদ- ৫৫ থেকে ৫৮
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৫৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৫৮ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিগণ প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ ঠিক করেন।

চলুন দেখি ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-

৫৫-মন্ত্রিসভায়- মন্ত্রিসভা
৫৬-মন্ত্রিগণ- মন্ত্রিগণ
৫৭- প্রধানমন্ত্রী- প্রধানমন্ত্রী পদের মেয়াদ
৫৮-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ- অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ

☼ অনুচ্ছেদ- ৬৫ থেকে ৭৯
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৬৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৭৯ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ সংসদ সদস্যগন শুন্য পারিশ্রমিকে অর্থদন্ড ও পদত্যাগের কারনে দ্বৈত অধিবেশেনে ভাষনের অধিকার স্পীকার কে দিলেন। কিন্তু কোরাম না থাকায় স্থায়ী কমিটি ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি পেতে সচিবালয় গঠন করেন।

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৬৫-সংসদ –সংসদ প্রতিষ্ঠা
৬৬-সদস্যগন –সংসদে নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা
৬৭- শুন্য- সদস্যদের আসন শুন্য হওয়া
৬৮- পারিশ্রমিকে- সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভৃতি
৬৯-অর্থদন্ড– শপথ গ্রহনের পূর্বে আসন গ্রহন বা ভোট দান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড
৭০-পদত্যাগের কারনে – পদত্যাগ ইত্যাদি কারনে আসন শূন্য হওয়া
৭১- দ্বৈত- দ্বৈত সদস্যতায় বাঁধা
৭২-অধিবেশেনে –সংসদের অধিবেশেন
৭৩-ভাষনের –সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী
৭৩ক-অধিকার- সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার
৭৪- স্পীকার- স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার
৭৫-কোরাম– কার্যপ্রনালী বিধি, কোরাম প্রভৃতি
৭৬-স্থায়ী কমিটি – সংসদের স্থায়ী কমিটি সমূহ
৭৭- ন্যায়পাল- ন্যায়পাল
৭৮-সচিবালয়- সচিবালয়

এতক্ষন ধরে পড়ার পর যারা চিন্তা করছেন এই কবিতাই তো মনে থাকবে না, তাদের জন্য বলছি আর কোন কবিতা বা ছন্দ আমি তৈরি করি নি!!! কিন্তু তারপরেও আমি বলব, আরো বেশ কিছু অনুচ্ছেদ আপনাদের নিজেদের প্রয়োজনে পড়তেই হবে। সেগুলো হলঃ
§ অনুচ্ছেদ-৪৬- দায়মুক্তি বিধানের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ-৬৩- যুদ্ধ
§ অনুচ্ছেদ- ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল
§ অনুচ্ছেদ- ৮১- টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ
§ অনুচ্ছেদ-৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ- ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল
§ অনুচ্ছেদ- ১২২-ভোটার তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা
§ অনুচ্ছেদ-১৪১ ক, খ, গ- জরুরী অবস্থা
§ অনুচ্ছেদ- ১৪২-সংবিধান সংশোধন
§ ১৪৫ক- আন্তর্জাতিক চুক্তি
§ ১৪৮- পদের শপথ

Answered by AL MaMun (4 Golds) Thursday, 25 Jul 2019, 10:20 PM

Please log in to Upvote, Downvote and Report

সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক। আজ আপনাদের জন্য থাকছে সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক । সংবিধান মনে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান থেকে সব ধরনের পরীক্ষায় প্রায় সবসময়য়ই প্রশ্ন আসতে দেখা যায়।কিছু শর্টকাট টেকনিক ফলো করলে সহজেই আপনি সংবিধান মনে রাখতে পারবেন।চলুন জেনে নেই সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক।

☼ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আপনার করনীয়ঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
১। প্রথমেই সংবিধান প্রনয়ন সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য মনে রাখুন যেমন-কবে সংবিধান প্রনয়ন কমিটি গঠন করা হয়, কতজন সদস্য ছিলেন, একমাত্র মহিলা সদস্যের নাম, তখনকার আইনমন্ত্রী এবং সংবিধান প্রনয়ন কমিটির সভাপতি, কতটি মীটিং করেছিলেন তারা, কতদিন লেগেছিল সংবিধান প্রনয়ন করতে, কবে এটি কার্যকর হয়, কে এতে সাক্ষর করেন নি ইত্যাদি। এই তথ্য গুলো আপনি রচনামূলক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে ব্যবহার করতে পারবেন।

২। এরপর জেনে নিন সংবিধানের ভাগ গুলো এবং এই ভাগের মধ্যকার অনুচ্ছেদ গুলো। যেমন-
প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্র (অনুচ্ছেদ- ১ থেকে ৭)
দ্বিতীয় ভাগ- রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে ২৫)

এইভাবে আপনি ১১টি ভাগের অনুচ্ছেদগুলো মনে রাখুন। এই তথ্য গুলো আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। কোন কারনে যদি ভুলে যান, সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে তখন কমপক্ষে ধারনা করতে পারবেন কোন ভাগে এটি পড়েছে।

৩। এরপর প্রত্যেক অনুচ্ছেদ এর শিরোনাম গুলো মুখস্ত করুন।

৪। এরপর অনুচ্ছেদ গুলো ভালভাবে পড়ুন। বার বার পড়ুন। কোন বন্ধুর সাথে আলাপ করুন “বলতো আইনের দৃষ্টিতে সমতা এটি কোন অনুচ্ছেদ এ আছে?” প্রথম বার না পারলেও সমস্যা নেই। আস্তে আস্তে দেখবেন আপনি ঠিকই বলতে পারছেন।

৫। নিজে নিজে একাকী মনে করার চেষ্টা করুন কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে। ভুলে গেলে ভাববেন না সব শেষ। বরং চিন্তা করবেন আরো ভালো ভাবে পড়তে হবে!! সব সময় হাতের কাছে পকেট এডিশনের সংবিধান সাথে রাখুন। গল্পের বই (!!!!!!) মনে করে পড়ুন।।

কী পড়তে হবে- এই বিষয়ে অনেক কিছু বললাম। এই বার আসি মূল আলোচনায়।

আমি হুবহু মুখস্ত করার জন্য প্রথমেই বলব প্রস্তাবনাটাকে। কারন এই প্রস্তাবনা অনেক বার সংশোধিত হয়েছে। আবার, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন আসলে চেষ্টা করবেন ভূমিকা হিসেবে কোটেশন আকারে এটি ব্যবহার করতে। যেহেতু মুখস্ত করেছেন সেহেতু কোটেশন হিসেবে দেয়ার সময় অবশ্যই নীল রঙের কালি ব্যবহার করবেন। পরীক্ষক কে বুঝান যে সংবিধান টা আপনি পড়েছেন বেশ ভালো (!!!) করে।

☼ তো চলুন মুখস্ত করে ফেলি-
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
“আমরা, বাংলাদেশের জনগন, ১৯৭১ খ্রীস্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষনা করিয়া জাতীয় মুক্তির (স্বাধীনতা) জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের (যুদ্ধের) মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি”
[আগ্রহী পাঠকগন হয়ত খেয়াল করবেন আমি বন্ধনীর মধ্যে ২টি শব্দ ব্যবহার করেছি। কারন সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দ গুলো একবার যোগ হয়েছে ও একবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে]

☼ আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগনকে জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের (স্বাধীনতার) জন্য যুদ্ধে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রানোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল সর্বশক্তিমান আল্লাহের উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র অর্থাৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচারের সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে। [আমার কাছে এই মুহূর্তে ১৫তম সংশোধনীর পরের সংবিধান টা নাই বলে আগ্রহী পাঠকরা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুসারে এটা ঠিক করে নিবেন। এই রকম হবার কথা- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা-সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে।]

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়ঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
☼ প্র রা মৌ নি আ বি নি ম বাং জ সং বি

আসুন, মিলিয়ে নেই-
১। প্র- প্রজাতন্ত্র
২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৩। মৌ- মৌলিক অধিকার
৪। নি- নির্বাহী বিভাগ
৫। আ- আইন সভা
৬। বি- বিচার বিভাগ
৭। নি- নির্বাচন
৮। ম- মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
৯। বাং- বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
৯ক। জ- জরুরী বিধানাবলী
১০। সং-সংবিধান সংশোধন
১১। বি- বিবিধ

চলুন, এইবার আলাদা ভাবে অনুচ্ছেদ গুলোর দিকে দৃষ্টি দেই।

☼ অনুচ্ছেদ ১-১২
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ১-১২ মোটামুটি এমনি মনে থাকে। এই অনুচ্ছেদ গুলোর মধ্যে গুরুত্তপূর্ন অনুচ্ছেদ গুলো হল-
২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা
২ক- রাষ্ট্রধর্ম ( মনে রাখবেন কোন সংশোধনীর মাধ্যমে এটি হয়েছে)
৪ক- প্রতিকৃতি (১৫ তম সংশোধনীতে পরিবর্তন হয়েছে এখানে)
৬- নাগরিকত্ব
৭- সংবিধানের প্রাধান্য
৮- মূলনীতিসমূহ ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
৯- স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান সমূহের উন্নয়ন ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
১০- জাতীয় জীবনে মহিলাদের অংশগ্রহন
১১- গনতন্ত্র
১২- ধর্মনিরপেক্ষতা ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)

☼ অনুচ্ছেদ ১৩-২৫
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ১৩ থেকে অনুচ্ছেদ ২৫ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ মালি কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে অধিকার ও কর্তব্য রূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
১৩-মালি- মালিকানার নীতি
১৪-কৃষক- কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫- মৌ- মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬- গ্রাম- গ্রামীন উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭- অবৈতনিক- অবৈতনিক ও বাধ্যতা মূলক শিক্ষা
১৮। জনস্বাস্থ্য- জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
১৯। সুযোগের সমতা- সুযোগের সমতা
২০- অধিকার ও কর্তব্য রূপে- অধিকার ও কর্তব্য রূপে কর্ম
২১- নাগরিক- নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য
২২- নির্বাহী বিভাগ থেকে- নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরন
২৩- জাতীয় সংস্কৃতি- জাতীয় সংস্কৃতি
২৪- জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন -জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন প্রভৃতি
২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি- আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন
এইখানে একটি কথা বলতেই হবে। যদি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি গুলো সংবিধানের আলোকে আলোচনা করুন অনেকেই শুধু অনুচ্ছেদ-৮ এর “মূলনীতি সমূহ” দিয়ে আসে। মনে রাখতে হবে দ্বিতীয় ভাগে বর্নিত অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে অনুচ্ছেদ-২৫ সব –ই রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি। অনুচ্ছেদ ৮ এ বর্নিত “মূলনীতি সমূহ” আসলে সংবিধানের মূলনীতি যা প্রস্তাবনায় বলা আছে। আরেকটি কথা এখানে বলব ঝেহেতু এই প্রশ্নটির উত্তর অনেক বড় হবে সেহেতু, আপনি অনুচ্ছেদ ৮ এ বর্নিত মূলনীতি সমূহ একটু বেশী আলোচনা করে অন্য অনুচ্ছেদ গুলো শুধু নাম লিখে ১ /২ লাইনের মধ্যে লেখা শেষ করবেন। সময়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। একটি ভালো পারেন দেখে শুধু সেই প্রশ্নের উত্তর অনেক বড় করে দিবেন, সেটা করলে দেখবেন আপনি সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার মতো পর্যাপ্ত সময় পাচ্ছেন না। আর যাদের হাতের লেখা একটু স্লো, তাদের তো এটা আরো ভাল করে মনে রাখতে হবে।

☼ অনুচ্ছেদ- ২৬ থেকে ৩১
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ২৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩১ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ মৌলিক অধিকার আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম , সরকারী নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহনে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
২৬-মৌলিক অধিকার- মৌলিক অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল
২৭-আইনের দৃষ্টিতে – আইনের দৃষ্টিতে সমতা
২৮- ধর্ম- ধর্ম প্রভৃতি কারনে বৈষম্য
২৯- সরকারী নিয়োগ- সরকারী নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা
৩০- বিদেশী খেতাব গ্রহনে- বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহন নিষিদ্ধকরন
৩১। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার – আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার

☼ অনুচ্ছেদ- ৩২ থেকে ৩৫
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৩২ থেকে অনুচ্ছেদ ৩৫ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ জীবনে ১বার গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচার হয়

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৩২-জীবনে- জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ
৩৩-গ্রেপ্তার – গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ
৩৪- জবরদস্তি- জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধকরন
৩৫- বিচার- বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ
৩০- বিদেশী খেতাব গ্রহনে- বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহন নিষিদ্ধকরন
৩১। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার – আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার

☼ অনুচ্ছেদ- ৩৬ থেকে ৩৯
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ৩৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩৯ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ চসমা সংবা(দ)ক

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৩৬-চ-চলাফেরার স্বাধীনতা
৩৭-সমা – সমাবেশের স্বাধীনতা
৩৮- সং- সংগঠনের স্বাদহীনটা
৩৯- বাদ(ক)- চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা

☼ অনুচ্ছেদ- ৪০ থেকে ৪৩
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৪০ থেকে অনুচ্ছেদ ৪৩ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ পেধসগৃ

চলুন দেখি ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৪০-পে-পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা
৪১-ধ – ধর্মীয় স্বাধীনতা
৪২- স- সম্পত্তির অধিকার
৪৩- গৃ- গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ

☼ অনুচ্ছেদ- ৪৮ থেকে ৫৪
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৪৮ থেকে অনুচ্ছেদ ৫৪ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার মেয়াদে দায়মুক্তি পেতে অভিসংশন ও অপসারনের ক্ষমতা স্পীকার কে দিলেন।

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৪৮-রাষ্ট্রপতি -রাষ্ট্রপতি
৪৯-ক্ষমার –ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার
৫০- মেয়াদে- রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ
৫১- দায়মুক্তি- রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি
৫২-অভিসংশন –রাষ্ট্রপতির অভিসংশন
৫৩-অপসারনের – অসামর্থ্যের কারনে রাষ্ট্রপতির অপসারন
৫৪- স্পীকার- অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি পদে স্পীকার

☼ অনুচ্ছেদ- ৫৫ থেকে ৫৮
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৫৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৫৮ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিগণ প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ ঠিক করেন।

চলুন দেখি ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-

৫৫-মন্ত্রিসভায়- মন্ত্রিসভা
৫৬-মন্ত্রিগণ- মন্ত্রিগণ
৫৭- প্রধানমন্ত্রী- প্রধানমন্ত্রী পদের মেয়াদ
৫৮-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ- অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ

☼ অনুচ্ছেদ- ৬৫ থেকে ৭৯
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৬৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৭৯ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ সংসদ সদস্যগন শুন্য পারিশ্রমিকে অর্থদন্ড ও পদত্যাগের কারনে দ্বৈত অধিবেশেনে ভাষনের অধিকার স্পীকার কে দিলেন। কিন্তু কোরাম না থাকায় স্থায়ী কমিটি ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি পেতে সচিবালয় গঠন করেন।

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৬৫-সংসদ –সংসদ প্রতিষ্ঠা
৬৬-সদস্যগন –সংসদে নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা
৬৭- শুন্য- সদস্যদের আসন শুন্য হওয়া
৬৮- পারিশ্রমিকে- সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভৃতি
৬৯-অর্থদন্ড– শপথ গ্রহনের পূর্বে আসন গ্রহন বা ভোট দান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড
৭০-পদত্যাগের কারনে – পদত্যাগ ইত্যাদি কারনে আসন শূন্য হওয়া
৭১- দ্বৈত- দ্বৈত সদস্যতায় বাঁধা
৭২-অধিবেশেনে –সংসদের অধিবেশেন
৭৩-ভাষনের –সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী
৭৩ক-অধিকার- সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার
৭৪- স্পীকার- স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার
৭৫-কোরাম– কার্যপ্রনালী বিধি, কোরাম প্রভৃতি
৭৬-স্থায়ী কমিটি – সংসদের স্থায়ী কমিটি সমূহ
৭৭- ন্যায়পাল- ন্যায়পাল
৭৮-সচিবালয়- সচিবালয়

এতক্ষন ধরে পড়ার পর যারা চিন্তা করছেন এই কবিতাই তো মনে থাকবে না, তাদের জন্য বলছি আর কোন কবিতা বা ছন্দ আমি তৈরি করি নি!!! কিন্তু তারপরেও আমি বলব, আরো বেশ কিছু অনুচ্ছেদ আপনাদের নিজেদের প্রয়োজনে পড়তেই হবে। সেগুলো হলঃ
§ অনুচ্ছেদ-৪৬- দায়মুক্তি বিধানের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ-৬৩- যুদ্ধ
§ অনুচ্ছেদ- ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল
§ অনুচ্ছেদ- ৮১- টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ
§ অনুচ্ছেদ-৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ- ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল
§ অনুচ্ছেদ- ১২২-ভোটার তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা
§ অনুচ্ছেদ-১৪১ ক, খ, গ- জরুরী অবস্থা
§ অনুচ্ছেদ- ১৪২-সংবিধান সংশোধন
§ ১৪৫ক- আন্তর্জাতিক চুক্তি
§ ১৪৮- পদের শপথ

তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট

Answered by AL MaMun (4 Golds) Thursday, 25 Jul 2019, 10:05 PM

Please log in to Upvote, Downvote and Report

বাংলাদেশের সংবিধানের ১১টি ভাগ ও এর ১৫৩টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ . মনে রাখার ক্ষেত্রে এই নোট’টি আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।


সংবিধানের ১১ টি ভাগ মনে রাখার উপায়:
.
টেকনিক >> প্ররা মৌনি আবিনিম বাংজ সংবি
.
১। প্র-প্রজাতন্ত্র (১-৭)
২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (৮-২৫)
৩। মৌ-মৌলিক অধিকার (২৬-৪৭)
৪। নি-নির্বাহী বিভাগ (৪৮-৬৪)
৫। আ-আইনসভা (৬৫-৯৩)
৬। বি-বিচার বিভাগ (৯৪-১১৭)
৭। নি-নির্বাচন (১১৮-১২৬)
৮। ম-মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (১২৭-১৩২)
৯। বাং-বাংলাদেশের কর্মবিভাগ (১৩৩-১৪১)
৯ক। জ-জরুরী বিধানাবলী (১৪১ক-১৪১গ)
১০। সং-সংবিধান সংশোধন (১৪২)
১১। বি-বিবিধ (১৪৩-১৫৩)
.
অনুচ্ছেদ : ১-১২
.
১-প্রজাতন্ত্র
২-প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা
২ক-রাষ্ট্রধর্ম
৩-রাষ্ট্রভাষা
৪-জাতীয় সঙ্গীত,পতাকা ও প্রতীক
৪ক-জাতির পিতার প্রতিকৃতি
৫-রাজধানী
৬-নাগরিকত্ব
৭-সংবিধানের প্রাধান্য
৮-মূলনীতিসমূহ
৮-জাতীয়তাবাদ
১০-সমাজতন্ত্র ও শোষনমুক্তি
১১-গণতন্ত্র ও মানবাধিকার
১২-ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা।
.
অনুচ্ছেদ : ১৩-২৫
.
টেকনিক >>মালিক কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে
অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে।
এতে অধিকার ও কর্তব্যরূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ
থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য
আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।
.
১৩.-মালিক-মালিকানার নীতি
১৪-কৃষক-কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫-মৌ-মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬-গ্রাম-গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭-অবৈতনিক-অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা
১৮-জনস্বাস্থ্য-জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
১৯-সুযোগের সমতা-সুযোগের সমতা
২০-অধিকার ও কর্তব্যরূপে-অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম
২১-নাগরিক-নাগরিক ও সরকারি কর্মচারীদের কর্তব্য
২২-নির্বাহী বিভাগ থেকে-নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার
বিভাগের পৃথকীকরণ
২৩-জাতীয় সংস্কৃতি-জাতীয় সংস্কৃতি
২৪-জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন-জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি
২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি-আন্তর্জাতিক শান্তি,
নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন।
.
অনুচ্ছেদ : ২৬-৩৫
.
টেকনিক >>মৌলিক অধিকারের আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম,
সরকারি নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহণে সকলের
আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে। জীবনে ১বার
গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচার হয়।
.
২৬-মৌলিক অধিকারের-মৌলিক অধিকারের সহিত
অসমঞ্জস আইন বাতিল
২৭-আইনের দৃষ্টিতে-আইনের দৃষ্টিতে সমতা
২৮-ধর্ম-ধর্ম প্রভৃতি কারনে বৈষম্য
২৯-সরকারি নিয়োগ-সরকারি নিয়োগলাভের সুযোগের
সমতা
৩০-বিদেশী খেতাব গ্রহণে-বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ
নিষিদ্ধকরণ
৩১-আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার-আইনের আশ্রয়
লাভের অধিকার
৩২-জীবনে-জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ
৩৩-গ্রেপ্তার-গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ
৩৪-জবরদস্তি-জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ
৩৫-বিচার-বিচার ও দন্ড সম্পর্কে রক্ষণ।
.
অনুচ্ছেদ : ৩৬-৪৪
.
টেকনিক >>চল, সমাবেশ ও সংগঠন করি! চিন্তা,পেশা,ধর্
ম,সম্পত্তি ও যোগাযোগের অধিকার বলবত্ করি।
fb/BDGovernmentJobs
৩৬-চল-চলাফেরার স্বাধীনতা
৩৭-সমাবেশ-সমাবেশের স্বাধীনতা
৩৮-সংগঠন-সংগঠনের স্বাধীনতা
৩৯-চিন্তা-চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক-
স্বাধীনতা
৪০-পেশা-পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা
৪১-ধর্ম-ধর্মীয় স্বাধীনতা
৪২-সম্পত্তি-সম্পত্তির অধিকার
৪৩-যোগাযোগের-গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ
৪৪-অধিকার-মৌলিক অধিকার বলবতকরণ।
.
অনুচ্ছেদ : ৪৮-৫৪
.
টেকনিক >>রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার মেয়াদে দায়মুক্তি
পেতে অভিশংসন ও অপসারনের ক্ষমতা স্পীকারকে
দিলেন।
.
৪৮-রাষ্ট্রপতি-রাষ্ট্রপতি
৪৯-ক্ষমার-ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার
৫০-মেয়াদে-রাষ্ট্রপতি-পদের মেয়াদ
৫১-দায়মুক্তি-রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি
৫২-অভিশংসন-রাষ্ট্রপতির অভিশংসন
৫৩-অপসারনের-অসামর্থের কারনে রাষ্ট্রপতির অপসারন
৫৪-স্পীকার-অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি-পদে
স্পীকার।
.
অনুচ্ছেদ : ৫৫-৫৮
.
টেকনিক >>মন্ত্রিসভায় মন্ত্রীগণ প্রধানমন্ত্রী ও
অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ ঠিক করেন।
.
৫৫-মন্ত্রিসভায়-মন্ত্রীসভা
৫৬-মন্ত্রীগণ-মন্ত্রীগণ
৫৭-প্রধানমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী পদের মেয়াদ
৫৮-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের
মেয়াদ।
.
অনুচ্ছেদ : ৬৫-৭৯
.
টেকনিক >>সংসদ সদস্যগণ শূন্য পারিশ্রমিকে অর্থদন্ড ও
পদত্যাগের কারনে দ্বৈত অধিবেশনে ভাষনের অধিকার
স্পীকারকে দিলেন। কিন্তু কোরাম না থাকায় স্থায়ী
কমিটি ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি
পেতে সচিবালয় গঠন করেন।
.
৬৫-সংসদ-সংসদ প্রতিষ্ঠা
৬৬-সদস্যগণ-সংসদের নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও
অযোগ্যতা
৬৭-শূন্য-সংসদের আসন শূন্য হওয়া
৬৮-পারিশ্রমিকে-সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভৃতি
৬৯-অর্থদন্ড-শপথ গ্রহণের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোটদান
করিলে সদস্যের অর্থদন্ড
৭০-পদত্যাগের কারনে-রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা
দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারনে আসন শূন্য হওয়া
৭১-দ্বৈত-দ্বৈত সদস্যতায় বাধা
৭২-অধিবেশনে-সংসদের অধিবেশন
৭৩-ভাষণের-সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী
৭৩ক-অধিকার-সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার
৭৪-স্পীকার-স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার
৭৫-কোরাম-কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি
৭৬-স্থায়ী কমিটি-সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ
৭৭-ন্যায়পাল-ন্যায়পাল
৭৮-বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি-সংসদ ও সদস্যদের
বিশেষ-অধিকার ও দায়মুক্তি
৭৯-সচিবালয়-সংসদ সচিবালয়।
-
তথ্যটি মনে রাখার চেষ্টা করবেন । 

Answered by AL MaMun (4 Golds) Thursday, 25 Jul 2019, 10:03 PM

Please log in to Upvote, Downvote and Report

Answered by AL MaMun (4 Golds) Friday, 13 Sep 2019, 07:28 AM

Please log in to Upvote, Downvote and Report

বাংলাদেশের সংবিধানের ১৬ সংশোধন 

মনে রাখার কৌশল -----

শেখ মুজিবুর রহমান = ৪ বার (যুদ্ধ,
জরুরী, সীমানার জন্য, রাষ্ট্রপতি)
১) যুদ্ধ= যুদ্ধপরাধীদের বিচার (১৭ই
জুলাই ১৯৭৩) ২) জরুরী = জরুরী অবস্থা ঘোষনা যা শুধু
রাষ্ট্রপতি কর্তৃক (২২ শে সেপ্টেম্বর ১৯৭৩)
৩) সীমানার জন্য=বেরুবাড়ী ভারতকে হস্তান্তর
(২৮শে নভেম্বও ১৯৭৪) ৪) রাষ্ট্রপতি= একদলীয়
রাজনীতী বাকশাল (২৫শে জানুয়ারী ১৯৭৫)
জিয়াউর রহমান=১ বার
৫) সামরিক শাসনের বৈধতাঃ (১৫
আগষ্ট ১৯৭৫ থেকে ৫ই এপ্রিল ১৯৭৯ পর্যন্ত সব বৈধ (৬ই এপ্রিল ১৯৭৯)
আবদুর সাত্তার =১ বার
৬) উপরাষ্ট্রপতি পদ
থেকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন (১০ ই জুলাই ১৯৮১) হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ= ৪ বার।
(বৈধ করল, ইসলাম, দুই, নারী।)
৭) বৈধ করল= নিজেকে অর্থাত্ সামরিক শাসন (১০নভেম্বর ১৯৮৬) (১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর) ৮) ইসলাম= রাষ্ট্রধর্ম (৭ই জুন ১৯৮৮)
৯) দুই= রাষ্ট্রপতি ২ মেয়াদে সীমাবদ্ধ রাখা (১০ই জুলাই ১৯৮৯)
১০) নারী= ৩০টি আসন মহিলা ১০বছরের জন্য সংরক্ষন (১২ই জুন ১৯৯০)
খালেদা জিয়া=৪ বার। SSC PASS NARI
১১) S = সাহাবুদ্দীনের স্বপদে ফিরে যাবার বিধান (৬ আগষ্ট ১৯৯১)
১২) S = সংসদীয় পদ্ধতির সরকার পুনঃ প্রবর্তন (৬ আগস্ট ১৯৯১)
১৩) C = নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন (২৭ মার্চ ১৯৯৬)
১৪) NARI = নারীদের জন্য ৪৫ আসন সংরক্ষণ (১৬ মে ২০০৪)
শেখ হাসিনা = ২ বার। ১৫) নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার    
বাতিল (৩০ জুন ২০১১)
১৬) বিচারপতিদের অভিসংশনের ক্ষমতা সংসদ সদস্যদের
হাতে প্রদানের জন্য এই সংশোধনীটি আনা হয়। (১৭ সেপ্টম্বর ২০১৪)

Answered by AL MaMun (4 Golds) Thursday, 25 Jul 2019, 10:23 PM

Please log in to Upvote, Downvote and Report

বাংলাদেশের সংবিধান : A to Z ================================ • বাংলাদেশ- এটি গণপ্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্র • বাংলাদেশের সরকার পদ্ধতি- এককেন্দ্রীক • গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন- সংবিধান • দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ- শাসন বিভাগ • বাংলাদেশের সংবিধানে মোট ভাগ- ১১টি • সংবিধানে অনুচ্ছেদ আছে- ১৫৩টি • সংবিধানে তফসিল আছে- ৭টি • সংবিধানে মূলনীতি আছে- • সংবিধানের রূপকার- ড. কামাল হোসেন • সংবিধান রচনা কমিটির সদস্য- ৩৪ জন(প্রধান ছিলেন- ড. কামাল হোসেন) • সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য- সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত • সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য- বেগম রাজিয়া বানু • বাংলাদেশের সংবিধান তৈরি করা হয়- ভারত ও বৃটেনের সংবিধানের আলোকে • বাংলাদেশের সংবিধান জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন- ড. কামাল হোসেন • সংবিধান সর্বপ্রথম গণপরিষদে উত্থাপিত হয়- ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর • সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়- ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর • সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ • সংবিধান দিবস- ৪ নভেম্বর • হস্তলিখিত লিখিত সংবিধানের অঙ্গসজ্জা করেন- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন • সংবিধান- ২ প্রকার; লিখিত সংবিধান ও অলিখিত সংবিধান • বাংলাদেশের সংবিধান- লিখিত সংবিধান • লিখিত সংবিধান নেই- বৃটেন, নিউজিল্যান্ড, স্পেন ও সৌদি আরব • বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান- ভারতের; আর ছোট- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের • বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী- ১৪ বছরের নিচের শিশুদের শ্রমে নিয়োগ করা যাবে না • সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স- ৩৫ বছর • সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স- ২৫ বছর • সংবিধান অনুযায়ী সংসদ সদস্য ও স্পিকার হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স- ২৫ বছর • এক ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে পারেন- ২ বার/ মেয়াদকাল • রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করেন- স্পিকারের কাছে • প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেন- রাষ্ট্রপতির কাছে • জাতীয় সংসদের/আইনসভার প্রধান/সভাপতি- স্পিকার • সংসদীয় পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ পদমর্যাদার অধিকারী- রাষ্ট্রপতি • প্রতিরক্ষা বিভাগের সর্বাধিনায়ক/প্রধান- রাষ্ট্রপতি • সংসদ অধিবেশন আহ্বান, ভঙ্গ ও স্থগিত করেন- রাষ্ট্রপতি • প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি • তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়বদ্ধ- রাষ্ট্রপতির কাছে • নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি • রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করতে- ২/৩ অংশ ভোট দরকার • বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত- সুপ্রিম কোর্ট • সুপ্রিম কোর্টের বিভাগ- ২টি (আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ) • সংবিধান নাগরিকদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব দিয়েছে- হাইকোর্টকে • প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি • নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ ধারাসমূহ ও বিষয়বস্তু: • ২.খ রাষ্ট্রধর্ম • ৩ রাষ্ট্রভাষা • ৬ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব • ১০ জাতীয় জীবনে মহিলাদের সমান অংশগ্রহণ • ১১ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার • ১২ বিলুপ্ত (ধর্মনিরপেক্ষতা) (আরেকটা বিলুপ্ত- ৯২ক) • ১৭ অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা • ২২ নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ • ২৩ (ক) আদিবাসী/উপজাতি সংক্রান্ত ধারা • ২৭ আইনের দৃষ্টিতে সাম্য • ২৮(২) নারী ও পুরুষের সমানাধিকার • ৩৯(১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা • ৩৯(২)ক বাকস্বাধীনতা ও ভাবপ্রকাশের স্বাধীনতা • ৩৯(২)খ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা • ৬৩- যুদ্ধ • ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল • ৭৭ ন্যায়পাল নিয়োগ • ৮১-অর্থবিল (টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ) • ৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা • ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল • ১৪১ ক জরুরি অবস্থা ঘোষণা সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়ঃ প্র রা মৌ নি আ বি নি ম বাং জ সং বি আসুন, মিলিয়ে নেই- ১. প্রজাতন্ত্র ২. রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি ৩. মৌলিক অধিকার ৪. নির্বাহী বিভাগ ৫. আইন সভা ৬. বিচার বিভাগ ৭. নির্বাচন ৮. মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক ৯. বাংলাদেশের কর্মবিভাগ ৯. ক। জ- জরুরী বিধানাবলী ১০. সংবিধান সংশোধন ১১. বিবিধ * অনুচ্ছেদ ১-১২ অনুচ্ছেদ ১-১২ মোটামুটি এমনি মনে থাকে। এই অনুচ্ছেদ গুলোর মধ্যে গুরুত্তপূর্ন অনুচ্ছেদ গুলো হল- • ২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা • ২ক- রাষ্ট্রধর্ম ( মনে রাখবেন কোন সংশোধনীর মাধ্যমে এটি হয়েছে) • ৪ক- প্রতিকৃতি (১৫ তম সংশোধনীতে পরিবর্তন হয়েছে এখানে) • ৬- নাগরিকত্ব • ৭- সংবিধানের প্রাধান্য • ৮- মূলনীতিসমূহ ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে) • ৯- স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান সমূহের উন্নয়ন ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে) • ১০- জাতীয় জীবনে মহিলাদের অংশগ্রহন • ১১- গনতন্ত্র • ১২- ধর্মনিরপেক্ষতা ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে) অনুচ্ছেদ ১৩-২৫ অনুচ্ছেদ ১৩ থেকে অনুচ্ছেদ ২৫ পর্যন্ত মনে রাখার কৌশল মালি কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে অধিকার ও কর্তব্য রূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন। ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন- ১৩-মালি- মালিকানার নীতি ১৪-কৃষক- কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি ১৫- মৌ- মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা ১৬- গ্রাম- গ্রামীন উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব ১৭- অবৈতনিক- অবৈতনিক ও বাধ্যতা মূলক শিক্ষা ১৮ - জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা ১৯ - সুযোগের সমতা ২০- অধিকার ও কর্তব্য রূপে- অধিকার ও কর্তব্য রূপে কর্ম ২১- নাগরিক- নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য ২২- নির্বাহী বিভাগ থেকে- নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরন ২৩- জাতীয় সংস্কৃতি- জাতীয় সংস্কৃতি ২৪- জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন -জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন প্রভৃতি ২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি- আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন অনুচ্ছেদ- ২৬ থেকে ৩১ অনুচ্ছেদ ২৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩১ পর্যন্ত মনে রাখার কৌশল মৌলিক অধিকার আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম , সরকারী নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহনে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন- ২৬-মৌলিক অধিকার- মৌলিক অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল ২৭-আইনের দৃষ্টিতে - আইনের দৃষ্টিতে সমতা ২৮- ধর্ম- ধর্ম প্রভৃতি কারনে বৈষম্য ২৯- সরকারী নিয়োগ- সরকারী নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা ৩০- বিদেশী খেতাব গ্রহনে- বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহন নিষিদ্ধকরন ৩১। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার অনুচ্ছেদ- ৩২ থেকে ৩৫ অনুচ্ছেদ ৩২ থেকে অনুচ্ছেদ ৩৫ পর্যন্ত মনে রাখার কৌশল জীবনে ১বার গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচার হয় ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন- ৩২-জীবনে- জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ ৩৩-গ্রেপ্তার – গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ ৩৪- জবরদস্তি- জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধকরন ৩৫- বিচার- বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ অনুচ্ছেদ- ৩৬ থেকে ৩৯ অনুচ্ছেদ ৩৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩৯ পর্যন্ত মনে রাখার কৌশল চসমা সংবা(দ)ক ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন- ৩৬-চ-চলাফেরার স্বাধীনতা ৩৭-সমা – সমাবেশের স্বাধীনতা ৩৮- সং- সংগঠনের স্বাদহীনটা ৩৯- বাদ(ক)- চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা অনুচ্ছেদ- ৪০ থেকে ৪৩ অনুচ্ছেদ ৪০ থেকে অনুচ্ছেদ ৪৩ পর্যন্ত এভাবে মনে রাখতে পারেন- পেধসগৃ ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন- ৪০-পে-পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা ৪১-ধ – ধর্মীয় স্বাধীনতা ৪২- স- সম্পত্তির অধিকার ৪৩- গৃ- গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ অথবাঃ অনুচ্ছেদ- ৩৬ থেকে ৪৩ অনুচ্ছেদ ৩৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৪৩ পর্যন্ত মনে রাখার কৌশল চল, সমাবেশ ও সংগঠন করি, চিন্তা-পেশা, ধর্ম-সম্পত্তি ও যোগাযোগের স্বাধীনতা অর্জন করি ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন- ৩৬-চল-চলাফেরার স্বাধীনতা ৩৭-সমাবেশ– সমাবেশের স্বাধীনতা ৩৮- সংগঠন- সংগঠনের স্বাদহীনটা ৩৯- চিন্তা- চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা ৪০-পেশা-পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা ৪১-ধর্ম – ধর্মীয় স্বাধীনতা ৪২- সম্পত্তি- সম্পত্তির অধিকার ৪৩-যোগাযোগের - গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ ৪৪- মৌলিক অধিকার বলবৎ করন অনুচ্ছেদ- ৪৮ থেকে ৫৪ অনুচ্ছেদ ৪৮ থেকে অনুচ্ছেদ ৫৪ পর্যন্ত মনে মনে রাখার কৌশল রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার মেয়াদে দায়মুক্তি পেতে অভিসংশন ও অপসারনের ক্ষমতা স্পীকার কে দিলেন। ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন- ৪৮-রাষ্ট্রপতি -রাষ্ট্রপতি ৪৯-ক্ষমার –ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার ৫০- মেয়াদে- রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ ৫১- দায়মুক্তি- রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি ৫২-অভিসংশন –রাষ্ট্রপতির অভিসংশন ৫৩-অপসারনের – অসামর্থ্যের কারনে রাষ্ট্রপতির অপসারন ৫৪- স্পীকার- অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি পদে স্পীকার অনুচ্ছেদ- ৫৫ থেকে ৫৮ অনুচ্ছেদ ৫৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৫৮ পর্যন্ত মনে মনে রাখার কৌশল মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিগণ প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ ঠিক করেন। ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন- ৫৫-মন্ত্রিসভায়- মন্ত্রিসভা ৫৬-মন্ত্রিগণ- মন্ত্রিগণ ৫৭- প্রধানমন্ত্রী- প্রধানমন্ত্রী পদের মেয়াদ ৫৮-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ- অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ অনুচ্ছেদ- ৬৫ থেকে ৭৯ অনুচ্ছেদ ৬৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৭৯ পর্যন্ত মনে মনে রাখার কৌশল সংসদ সদস্যগন শুন্য পারিশ্রমিকে অর্থদন্ড ও পদত্যাগের কারনে দ্বৈত অধিবেশেনে ভাষনের অধিকার স্পীকার কে দিলেন। কিন্তু কোরাম না থাকায় স্থায়ী কমিটি ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি পেতে সচিবালয় গঠন করেন। ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নিন- ৬৫-সংসদ –সংসদ প্রতিষ্ঠা ৬৬-সদস্যগন –সংসদে নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা ৬৭- শুন্য- সদস্যদের আসন শুন্য হওয়া ৬৮- পারিশ্রমিকে- সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভৃতি ৬৯-অর্থদন্ড– শপথ গ্রহনের পূর্বে আসন গ্রহন বা ভোট দান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড ৭০-পদত্যাগের কারনে – পদত্যাগ ইত্যাদি কারনে আসন শূন্য হওয়া ৭১- দ্বৈত- দ্বৈত সদস্যতায় বাঁধা ৭২-অধিবেশেনে –সংসদের অধিবেশেন ৭৩-ভাষনের –সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী ৭৩ক-অধিকার- সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার ৭৪- স্পীকার- স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার ৭৫-কোরাম– কার্যপ্রনালী বিধি, কোরাম প্রভৃতি ৭৬-স্থায়ী কমিটি – সংসদের স্থায়ী কমিটি সমূহ ৭৭- ন্যায়পাল- ন্যায়পাল ৭৮-সচিবালয়- সচিবালয় আরো বেশ কিছু অনুচ্ছেদ আপনাদের নিজেদের প্রয়োজনে পড়তেই হবে। সেগুলো হলঃ • * অনুচ্ছেদ-৪৬- দায়মুক্তি বিধানের ক্ষমতা • * অনুচ্ছেদ-৬৩- যুদ্ধ • * অনুচ্ছেদ- ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল • * অনুচ্ছেদ- ৮১-অর্থবিল (টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ) • * অনুচ্ছেদ-৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা • * অনুচ্ছেদ- ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল • * অনুচ্ছেদ- ১২২-ভোটার তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা • * অনুচ্ছেদ-১৪১ ক, খ, গ- জরুরী অবস্থা • * অনুচ্ছেদ- ১৪২-সংবিধান সংশোধন • * ১৪৫ক- আন্তর্জাতিক চুক্তি • * ১৪৮- পদের শপথ প্রথম ভাগ: প্রজাতন্ত্র [বাংলাদেশের সংবিধান] বাংলাদেশের সংবিধান অনুচ্ছেদ - ১: প্রজাতন্ত্র অনুচ্ছেদ - ২: প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা অনুচ্ছেদ - ২ক: রাষ্ট্রধর্ম অনুচ্ছেদ - ৩: রাষ্ট্রভাষা অনুচ্ছেদ - ৪: জাতীয় সংগীত, পতাকাও প্রতীক অনুচ্ছেদ - ৪ক: জাতির পিতার প্রতিকৃতি অনুচ্ছেদ - ৫: রাজধানী অনুচ্ছেদ - ৬: নাগরিকত্ব অনুচ্ছেদ - ৭: সংবিধানের প্রাধান্য অনুচ্ছেদ - ৭ক: সংবিধান বাতিল, স্থগিতকরণ ইত্যাদি অপরাধ অনুচ্ছেদ - ৭খ: সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলী সংশোধন অযোগ্য দ্বিতীয় ভাগ: রাষ্ট্রপরিচালনার মূলনীতি অনুচ্ছেদ - ৮: মূলনীতিসমূহ অনুচ্ছেদ - ৯: জাতীয়তাবাদ অনুচ্ছেদ - ১০: সমাজতন্ত্র ও শোষণমুক্তি অনুচ্ছেদ - ১১: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার অনুচ্ছেদ - ১২: ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা অনুচ্ছেদ - ১৩: মালিকানার নীতি অনুচ্ছেদ - ১৪: কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি অনুচ্ছেদ - ১৫: মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা অনুচ্ছেদ - ১৬: গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব অনুচ্ছেদ - ১৭: অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা অনুচ্ছেদ - ১৮: জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা অনুচ্ছেদ - ১৮ক: পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন অনুচ্ছেদ - ১৯: সুযোগের সমতা অনুচ্ছেদ - ২০: অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম অনুচ্ছেদ - ২১: নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য অনুচ্ছেদ - ২২: নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ অনুচ্ছেদ - ২৩: জাতীয় সংস্কৃতি অনুচ্ছেদ - ২৩ক: উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠি ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি অনুচ্ছেদ - ২৪: জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি অনুচ্ছেদ - ২৫: আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন তৃতীয় ভাগ: মৌলিক অধিকার অনুচ্ছেদ - ২৬: মৌলিক অধিকারের সহিত অসমঞ্জস আইন বাতিল অনুচ্ছেদ - ২৭: আইনের দৃষ্টিতে সমতা অনুচ্ছেদ - ২৮: ধর্ম প্রভৃতি কারণে বৈষম্য অনুচ্ছেদ - ২৯: সরকারি নিয়োগলাভের সুযোগের সমতা অনুচ্ছেদ - ৩০: বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ অনুচ্ছেদ - ৩১: আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার অনুচ্ছেদ - ৩২: জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার- রক্ষণ অনুচ্ছেদ - ৩৩: গ্রেফতার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ অনুচ্ছেদ - ৩৪: জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ অনুচ্ছেদ - ৩৫: বিচার ও দন্ড সস্পর্কে রক্ষণ অনুচ্ছেদ - ৩৬: চলাফেরার স্বাধীনতা অনুচ্ছেদ - ৩৭: সমাবেশের স্বাধীনতা অনুচ্ছেদ - ৩৮: সংগঠনের স্বাধীনতা অনুচ্ছেদ - ৩৯: চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক্- স্বাধীনতা অনুচ্ছেদ - ৪০: পেশা ও বৃত্তির স্বাধীনতা অনুচ্ছেদ - ৪১: ধর্মীয় স্বাধীনতা অনুচ্ছেদ - ৪২: সম্পত্তির অধিকার অনুচ্ছেদ - ৪৩: গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ অনুচ্ছেদ - ৪৪: মৌলিক অধিকার বলবৎকরণ অনুচ্ছেদ - ৪৫: শৃঙ্খলামূলক আইনের ক্ষেত্রে অধিকারের পরিবর্তন অনুচ্ছেদ - ৪৬: দায়মুক্তি বিধানের ক্ষমতা অনুচ্ছেদ - ৪৭: কতিপয় আইনের হেফাজত অনুচ্ছেদ - ৪৭ক: সংবিধানের কতিপয় বিধানের অপ্রযোজ্যতা চতুর্থভাগ: নির্বাহী বিভাগ অনুচ্ছেদ - ৪৮: রাষ্ট্রপতি অনুচ্ছেদ - ৪৯: ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার অনুচ্ছেদ - ৫০: রাষ্ট্রপতি-পদের মেয়াদ অনুচ্ছেদ - ৫১: রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি অনুচ্ছেদ - ৫২: রাষ্ট্রপতির অভিশংসন অনুচ্ছেদ - ৫৩: অসামর্থের কারণে রাষ্ট্রপতির অপসারণ অনুচ্ছেদ - ৫৪: অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি-পদে স্পীকার ২য় পরিচ্ছেদ: প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীসভা অনুচ্ছেদ - ৫৫: মন্ত্রীসভা অনুচ্ছেদ - ৫৬: মন্ত্রীগণ অনুচ্ছেদ - ৫৭: প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ অনুচ্ছেদ - ৫৮: অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ অনুচ্ছেদ - ৫৮ক: পরিচ্ছেদের প্রয়োগ। - সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন ২০১১, ২০নং ধারাবলে বিলুপ্ত। ২ক পরিচ্ছেদ: নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২ক পরিচ্ছেদ: নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার (৫৮খ, ৫৮গ, ৫৮ঘ, ৫৮ঙ) [২ক পরিচ্ছেদ: নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার] সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন ২০১১, ২১ নং ধারাবলে বিলুপ্ত। ৩য় পরিচ্ছেদ: স্থানীয় শাসন অনুচ্ছেদ - ৫৯: স্থানীয় শাসন অনুচ্ছেদ - ৫০: স্থানীয় শাসন-সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা ৪র্থ পরিচ্ছেদ: প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগ অনুচ্ছেদ - ৬১: সর্বাধিনায়কতা অনুচ্ছেদ - ৬২: প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগে ভর্তি প্রভৃতি অনুচ্ছেদ - ৬৩: যুদ্ধ ৫ম পরিচ্ছেদ: অ্যাটর্নি জেনারেল অনুচ্ছেদ - ৬৪: অ্যাটর্নি জেনারেল পঞ্চম ভাগ: আইনসভা ১ম পরিচ্ছেদ: সংসদ অনুচ্ছেদ - ৬৫: সংসদ প্রতিষ্ঠা অনুচ্ছেদ - ৬৬: সংসদের নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা অনুচ্ছেদ - ৬৭: সদস্যদের আসন শূণ্য হওয়া অনুচ্ছেদ - ৬৮: সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভৃতি অনুচ্ছেদ - ৬৯: শপধ গ্রহণের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোটদান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড অনুচ্ছেদ - ৭০: রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূণ্য হওয়া অনুচ্ছেদ - ৭১: দ্বৈত-সদস্যতায় বাধা অনুচ্ছেদ - ৭২: সংসদের অধিবেশন অনুচ্ছেদ - ৭৩: সংসদের রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী অনুচ্ছেদ - ৭৩ক: সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার অনুচ্ছেদ - ৭৪: স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার অনুচ্ছেদ - ৭৫: কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি অনুচ্ছেদ - ৭৬: সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ অনুচ্ছেদ - ৭৭: ন্যায়পাল অনুচ্ছেদ - ৭৮: সংসদ ও সদস্যদের বিশেষ-অধিকার দায়মুক্তি অনুচ্ছেদ - ৭৯: সংসদ-সচিবালয় ২য় পরিচ্ছেদ: আইনপ্রণয়ন ও অর্থ-সংক্রান্ত পদ্ধতি অনুচ্ছেদ - ৮০: আইনপ্রণয়ণ - পদ্ধতি অনুচ্ছেদ - ৮১: অর্থবিল অনুচ্ছেদ - ৮২: আর্থিক ব্যবস্থাবলীর সুপারিশ অনুচ্ছেদ - ৮৩: সংসদের আইন ব্যতীত করারোপে বাধা অনুচ্ছেদ - ৮৪: সংযুক্ত তহবিল ও প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিসাব অনুচ্ছেদ - ৮৫: সরকারী অর্থের নিয়ন্ত্রণ অনুচ্ছেদ - ৮৬: প্রজাতন্ত্রের সরকারি হিসাব প্রদেয় অর্থ অনুচ্ছেদ - ৮৭: বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি অনুচ্ছেদ - ৮৮: সংযুক্ত তহবিলের উপর দায় অনুচ্ছেদ - ৮৯: বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি সস্পর্কিত পদ্ধতি অনুচ্ছেদ - ৯০: নির্দিষ্টকরণ আইন অনুচ্ছেদ - ৯১: সম্পূরক ও অতিরিক্ত মঞ্জুরী অনুচ্ছেদ - ৯২: হিসাব, ঋণ প্রভৃতির উপর ভোট ৩য় পরিচ্ছেদ: অধ্যাদেশ প্রণয়ণ ক্ষমতা অনুচ্ছেদ - ৯৩: অধ্যাদেশ প্রণয়ণ-ক্ষমতা ষষ্ঠ ভাগ: বিচারবিভাগ ১ম পরিচ্ছেদ: সুপ্রীম কোর্ট অনুচ্ছেদ - ৯৪: সুপ্রীমকোর্ট প্রতিষ্ঠা অনুচ্ছেদ - ৯৫: বিচারক-নিয়োগ অনুচ্ছেদ - ৯৬: বিচারকের পদের মেয়াদ অনুচ্ছেদ - ৯৭: অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিয়োগ অনুচ্ছেদ - ৯৮: সুপ্রীম কোর্টের অতিরিক্ত বিচারকগণ অনুচ্ছেদ - ৯৯: অবসর গ্রহণের পর বিচারকগণের অক্ষমতা অনুচ্ছেদ - ১০০: সুপ্রীম কোর্টের আসন অনুচ্ছেদ - ১০১: হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার অনুচ্ছেদ - ১০২: কতিপয় আদেশ ও নির্দেশ প্রভৃতি দানের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের ক্ষমতা অনুচ্ছেদ - ১০৩: আপীল বিভাগের এখতিয়ার অনুচ্ছেদ - ১০৪: আপীল বিভাগের পরোয়ানা জারী ও নির্বাহ অনুচ্ছেদ - ১০৫: আপীল বিভাগ কর্তৃক রায় বা আদেশ পুনর্বিবেচনা অনুচ্ছেদ - ১০৬: সুপ্রীম কোর্টের উপদেষ্টামূলক এখতিয়ার অনুচ্ছেদ - ১০৭: সুপ্রীম কোর্টের বিধি প্রণয়ণ-ক্ষমতা অনুচ্ছেদ - ১০৮: কোর্ট অব রেকর্ডরূপে সুপ্রীম কোর্ট অনুচ্ছেদ - ১০৯: আদালত সমূহের উপর ত্ত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ অনুচ্ছেদ - ১১০: অধঃস্তন আদালত হইতে হাইকোর্ট বিভাগের মামলা স্থানান্তর অনুচ্ছেদ - ১১১: সুপ্রীম কোর্টের রায়ের বাধ্যতামূলক কার্যকরতা অনুচ্ছেদ - ১১২: সুপ্রীম কোর্টের সহায়তা অনুচ্ছেদ - ১১৩: সুপ্রীম কোটের্র কর্মচারীগণ ২য় পরিচ্ছেদ: অধস্তন আদালত অনুচ্ছেদ - ১১৪: অধস্তন আদালতসমূহ প্রতিষ্ঠা অনুচ্ছেদ - ১১৫: অধস্তন আদালতে নিয়োগ অনুচ্ছেদ - ১১৬: অধন্তন আদালত সমূহের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা অনুচ্ছেদ - ১১৬ক: বিচার বিভাগীয় কর্মচারীগণ বিচারকার্য পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন ৩য় পরিচ্ছেদ: প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল অনুচ্ছেদ - ১১৭: প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল সমূহ ষষ্ঠ-ক ভাগ: জাতীয় দল [বিলুপ্ত] (পঞ্চদশ সংশোধনী) ২০১১ সনের ১৪নং আইনের ৪১নং ধারাবলে বিলুপ্ত সপ্তম ভাগ: নির্বাচন অনুচ্ছেদ - ১১৮: নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা অনুচ্ছেদ - ১১৯: নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব অনুচ্ছেদ - ১২০: নির্বাচন কমিশনের কর্মচারীগণ অনুচ্ছেদ - ১২১: প্রতি এলাকার জন্য একটিমাত্র ভোটার তালিকা অনুচ্ছেদ - ১২২: ভোটার তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা অনুচ্ছেদ - ১২৩: নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় অনুচ্ছেদ - ১২৪: নির্বাচন সম্পর্কে সংসদের বিধান প্রণয়ণের ক্ষমতা অনুচ্ছেদ - ১২৫: নির্বাচনী আইন ও নির্বাচনের বৈধতা অনুচ্ছেদ - ১২৬: নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী কর্তৃপক্ষের সহায়তাদান অষ্টম ভাগ: মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক অনুচ্ছেদ - ১২৭: মহা হিসাব-নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠা অনুচ্ছেদ - ১২৮: মহা হিসাব-নিরীক্ষকের দায়িত্ব অনুচ্ছেদ - ১২৯: মহা হিসাব-নিরীক্ষকের কর্মের মেয়াদ অনুচ্ছেদ - ১৩০: অস্থায়ী মহা হিসাব-নিরীক্ষক অনুচ্ছেদ - ১৩১: প্রজাতন্ত্রের হিসাবরক্ষার আকার ও পদ্ধতি অনুচ্ছেদ - ১৩২: সংসদে মহা হিসাব-নিরীক্ষকের রিপোর্ট উপস্থাপন নবম ভাগ: বাংলাদেশের কর্মবিভাগ ১ম পরিচ্ছেদ: কর্মবিভাগ অনুচ্ছেদ - ১৩৩: নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলী অনুচ্ছেদ - ১৩৪: কর্মের মেয়াদ অনুচ্ছেদ - ১৩৫: অসাময়িক সরকারি কর্মচারীদের বরখাস্ত প্রভৃতি অনুচ্ছেদ - ১৩৬: কর্মবিভাগ-পূনর্গঠন ২য় পরিচ্ছেদ: সরকারী কর্ম কমিশন অনুচ্ছেদ - ১৩৭: কমিশন প্রতিষ্টা অনুচ্ছেদ - ১৩৮: সদস্য-নিয়োগ অনুচ্ছেদ - ১৩৯: পদের মেয়াদ অনুচ্ছেদ - ১৪০: কমিশনের দায়িত্ব অনুচ্ছেদ - ১৪১: বার্ষিক রিপোর্ট নবম-ক ভাগ: জরুরী বিধানাবলী অনুচ্ছেদ - ১৪১ক: জরুরী-অবস্থা ঘোষণা অনুচ্ছেদ - ১৪১খ: জরুরী-অবস্থার সময় সংবিধানের কতিপয় অনুচ্ছেদের বিধান স্থগিতকরণ অনুচ্ছেদ - ১৪১গ: জরুরী-অব্স্থার সময় মৌলিক অধিকারসমূহ স্থগিতকরণ দশম ভাগ: সংবিধান সংশোধন অনুচ্ছেদ - ১৪২: সংবিধানের বিধান সংশোধন ক্ষমতা একাদশ ভাগ: বিবিধ অনুচ্ছেদ - ১৪৩: প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি অনুচ্ছেদ - ১৪৪: সম্পত্তি ও কারবার প্রভৃতি-প্রসঙ্গ ে নির্বাহী কর্তৃত্ব অনুচ্ছেদ - ১৪৫: চুক্তি ও দলিল অনুচ্ছেদ - ১৪৫ক: আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুচ্ছেদ - ১৪৬: বাংলাদেশের নামে মামলা অনুচ্ছেদ - ১৪৭: কতিপয় পদাধিকারীর পারিশ্রমিক প্রভৃতি অনুচ্ছেদ - ১৪৮: পদের শপথ অনুচ্ছেদ - ১৪৯: প্রচলিত আইনের হেফাজত অনুচ্ছেদ - ১৫০ ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী অনুচ্ছেদ - ১৫১: রহিতকরণ অনুচ্ছেদ - ১৫২: ব্যাখ্যা অনুচ্ছেদ - ১৫৩: প্রবর্তক, উল্লেখ ও নির্ভরযোগ্য পাঠ সংবিধান সংশোধন: • মোট সংবিধান সংশোধন- ১৬বার • ১৬ তম সংবিধান সংশোধন- ৯৬-এর অনুচ্ছেদের প্রতিস্থাপন। • ‘বাঙালি’-র বদলে ‘বাংলাদেশি’ জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন করা হয়- ১৯৭৬ সালে • সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহিম’ গৃহীত হয়- ১৯৭৭ সাল • ইনডেমনিটি বিল/অধ্যাদেশ জারি হয়- ১৯৭৫ সালে • ইনডেমনিটি বিল/অধ্যাদেশ বাতিল হয়- ১৯৯৬ সালে • তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন পাস হয়- ১৯৯৬ সালে • জরুরি অবস্থা জারির বিধান- ২য় সংশোধনী • ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করা হয়- ৮ম সংশোধনী • সংসদীয় পদ্ধতির সরকার প্রবর্তন করা হয়- ১২শ সংশোধনী • সংবিধান সংশোধনের জন্য- ২/৩ ভোটের প্রয়োজন এক নজরে সংশোধনীগুলো: শেখ মুজীবুর রহমান = ৪ বার মনে রাখার উপায় = যুদ্ধ জরুরী, সীমানার জন্য রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান=১ বার সামরিক শাসনের বৈধতাঃ আবদুর সাত্তার =১ বার উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন=১0ই জুলাই ১৯৮১। হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ= 8 বার # মনে রাখার উপায়: বৈধ করল ইসলাম দুই নারী খালেদা জিয়া=8 বার # মনে রাখার কৌশল: S.S.C @ S= সাহাবুদ্দীনের স্বপদে ফিরে যাবার বিধান। ৬আগষ্ট ১৯৯১ @ S= সংসধীয় শাসন ব্যবস্থা।১৯৯১সা ল। @ C = caretaker government, ১৯৯৬ সাল @১৬ ই মে ২0০৪ # মনে রাখার কৌশল: ৪৫টি ছবি তুললে কম অর্থ শপথ করছি ৩বৃদ্ধ ৪৫= নারী আসন বৃদ্ধি ১০বছর ছবি তুললে=সরকারীভাব প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্ট সংরক্ষণ ও প্রদর্শন কম অর্থ= কমা ব্যবহার, অর্থবিল লেখার পর শপথ= স্পীকার ব্যর্থ হলে প্রধান নিবার্চনার কমিশনার শপথ পাঠ করাবেন। ৩ বৃদ্ধ= প্রধান বিচারপতি বয়স ৬৫ থেকে ৬৭ তে, PSC CHAIRMAN ৬৫ তে, মহাহিসাব নিরীক্ষক ৬৫ বছরে উন্নীত করা । সংবিধানের সব সংশোধনী: ●● বিচারপতিদের সরানোর ক্ষমতা সংসদের হাতে ফিরিয়ে দিতে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বিল পাস হল বুধবার। ১৯৭২ সালে সংবিধান গৃহীত হওয়ার পর থেকে এর আগে ১৫ বার সংশোধন হয় বাংলাদেশের শাসনতন্ত্রে। দেখে নেওয়া যাক আগের সংশোধনীগুলো। ∎ প্রথম সংশোধনী: সংবিধানের প্রথম সংশোধনী আনা হয় ১৯৭৩ সালের জুলাই মাসে। এ সংশোধনীর মাধ্যমে ৪৭ অনুচ্ছেদে দুটি নতুন উপধারা সংযোজন করা হয়।এ সংশোধনীর মূল কারণ ছিল গণহত্যাজনিত অপরাধ,মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ ওআন্তর্জাতিক আইনের অধীন অন্যান্য অপরাধের জন্য আইন তৈরি এবং তা কার্যকর করা। ∎ দ্বিতীয় সংশোধনী: ১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় সংশোধনী আনা হয়। এতে সংবিধানের কয়েকটি অনুচ্ছেদে (২৬, ৬৩, ৭২ ও ১৪২) সংশোধন আনা হয়। নিবর্তনমূলক আটক,জরুরি অবস্থা ঘোষণা ও এ সময় মৌলিক অধিকারগুলো স্থগিতকরণ সম্পর্কে প্রথমদিকে সংবিধানে কোনো বিধান ছিল না। এ সংশোধনীর মাধ্যমে বিধানগুলো সংযোজন করা হয়। ∎ তৃতীয় সংশোধনী: মূলত ভারত ও বাংলাদেশের সীমানা নির্ধারণী একটি চুক্তি বাস্তবায়ন করার জন্য ১৯৭৪ সালের ২৮ নভেম্বর এ সংশোধনী আনা হয়।ভারতের কিছু অংশ বাংলাদেশে আসবে এবং বাংলাদেশের কিছু অংশ ভারতে আসবে- এ চুক্তি বাস্তবায়নের জন্যই তৃতীয় সংশোধনী আনা হয় ∎ চতুর্থ সংশোধনী: ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি এ সংশোধনীর মাধ্যমেইবাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটানো হয়।চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় পদ্ধতি পরিবর্তন করে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু করা; একদলীয় শাসন ব্যবস্থার প্রবর্তন করা; রাষ্ট্রপতি ও সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি এবং রাষ্ট্রপতি অপসারণ পদ্ধতি জটিল করা;সংসদকে একটি ক্ষমতাহীন বিভাগে পরিণত করা; মৌলিক অধিকার বলবৎ করার অধিকার বাতিল করা; বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে খর্ব করা ও উপ-রাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি করা হয়।১৯৯১সালে সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাতিল হয়ে যায়। ∎ পঞ্চম সংশোধনী: জাতীয় সংসদে এ সংশোধনী আনা হয় ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল। পঞ্চম সংশোধনী সংবিধানে কোনো বিধান সংশোধন করেনি।এ সংশোধনী ১৯৭৫ এর ১৫ অগাস্টে সামরিক শাসন জারির পর থেকে ৬ এপ্রিল ১৯৭৯ পর্যন্ত সামরিক শাসনামলের সব আদেশ, ঘোষণা ও দণ্ডাদেশ বৈধ বলে অনুমোদন করে।এ সংশোধনীটি উচ্চ আদালতের রায়ে বাতিল হয়। ∎ ষষ্ঠ সংশোধনী: ১৯৮১ সালের ১০ জুলাই এ সংশোধনী আনা হয়।ষষ্ঠ সংশোধনী কোনো রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক কারণে করা হয়নি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর উপরাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তৎকালীন বিএনপি রাষ্ট্রপতি পদে তাদের প্রার্থী হিসেবে আব্দুস সাত্তারকে মনোনয়ন দেয়।এ সংশোধনীর মাধ্যমে বলা হয়,রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী,উপমন্ত্রী পদকে প্রজাতন্ত্রেরকো নো লাভজনক পদ বলে গণ্য করা হবে না ∎ সপ্তম সংশোধনী: ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে সামরিক শাসন বহাল ছিল।১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর জাতীয় সংসদে সপ্তম সংশোধনী আনা হয়।এ সংশোধনীর মাধ্যমে সামরিক শাসনামলে জারি করা সব আদেশ, আইন ও নির্দেশকে বৈধতা দেওয়া হয় এবং আদালতে এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন না করার বিধান করা হয়। এ সংশোধনীতে বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা ৬২ থেকে বাড়িয়ে ৬৫ করা হয়।২০১০ সালের ২৬ আগস্ট এ সংশোধনী আদালতে কর্তৃক অবৈধ ঘোষিত হয়। ∎ অষ্টম সংশোধনী: ১৯৮৮ সালের ৯ জুন সংবিধানে অষ্টম সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদে (২, ৩, ৫, ৩০ ও ১০০) পরিবর্তন আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বলে ঘোষণা করা হয়, ঢাকার বাইরে হাই কোর্ট বিভাগের ৬টি স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন করা হয়, বাঙালীকে বাংলাদেশী এবং ডেক্কা-কে ঢাকা করা হয়।তবে হাই কোর্টের বেঞ্চ গঠনের বিষয়টি বাতিল করে সর্বোচ্চ আদালত। ∎ নবম সংশোধনী: নবম সংশোধনী আনা হয় ১৯৮৯ সালের ১১ জুলাই। এ সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কিছু বিধান সংযোজন করা হয়।এ সংশোধনীর আগে রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতি যতবার ইচ্ছা রাষ্ট্রপতি পদের জন্য নির্বাচন করতে পারতেন। এ সংশোধনীর পরঅবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। ∎ দশম সংশোধনী: ১৯৯০ সালের ১২ জুন দশম সংশোধনী বিল পাস হয়। নারীদের জন্য সংসদে আসন ১৫ থেকে ৩০ এ বাড়ানো হয়। ∎ একাদশ সংশোধনী: গণঅভ্যুত্থানে এইচ এম এরশাদের পতনের পর বিচারপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দায়িত্ব গ্রহণনিয়ে ১৯৯১ সালে এ সংশোধনী পাস হয়। এর মাধ্যমে প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োগদান বৈধ ঘোষণা করা হয়। এতে আরো বলা হয়, নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পর এ উপরাষ্ট্রপতি দেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্বগ্রহণ করতে পারবেন এবং উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে তার কর্মকাল বিচারপতি হিসেবে হিসেবে গণ্য হবে। ∎ দ্বাদশ সংশোধনী: ১৯৯১ সালের এ সংশোধনীর মাধ্যমে ১৭ বছর পর দেশে পুনরায় সংসদীয় সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। ∎ ত্রয়োদশ সংশোধনী: ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়। ∎ চতুর্দশ সংশোধনী: ২০০৪ সালের ১৬ মে এ সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংরক্ষিত মহিলা আসন ৩০ থেকে ৪৫ করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা ৬৫ থেকে ৬৭ বছর করা হয়।এছাড়া রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি এবং সরকারি ও আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিকৃতি বা ছবি প্রদর্শনের বিধান করা হয়। ∎ পঞ্চদশ সংশোধনী: ২০১১ সালের ৩০ জুন এ সংশোধনী আনা হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলোপের পাশাপাশি অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ বিবেচনায় সর্বোচ্চ দণ্ডের বিধান রাখা হয় এ সংশোধনীতে। এছাড়া এ সংশোধনীর মাধ্যমে ৭২’র সংবিধানের চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরিয়ে আনা হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র এই সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। পঞ্চদশ সংশোধনী উত্থাপনকারী- ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সংসদে গৃহীত- ৩০ জুন, ২০১১ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক স্বাক্ষর- ৩ জুলাই, ২০১১ সংশোধনীসমূহ ৭২-র সংবিধানের চার মূলনীতি পুনর্বহাল (জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা) তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলোপ রাজনৈতিক সরকারের অধীনে নির্বাচন অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ও বিসমিল্লাহ বহাল, অন্যান্য ধর্মের সমমর্যাদা আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস বহাল শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন জাতির পিতা, ৭ মার্চের ভাষণ, স্বাধীনতার ঘোষণা ও ঘোষণাপত্র যুক্তকরণ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর স্বীকৃতি, পরিবেশ সংরক্ষণ ও সুযোগের সমতা সংরক্ষিত নারী আসন বৃদ্ধি (বর্তমানে- ৫০টি; পূর্বে ছিল- ৪৫ টি

Answered by AL MaMun (4 Golds) Thursday, 25 Jul 2019, 10:18 PM

Please log in to Upvote, Downvote and Report
           

Related Q/A:

2 Ans Write the life of a farmer paragraph

1 Ans রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১২ টি উপন্যাস মনে রাখার টেকনিক/ কৌশল

1 Ans শামসুদ্দীন আবুল কালামের সাহিত্যকর্ম মনে রাখার টেকনিক

1 Ans আইন সংক্রান্ত পরিভাষা সমূহ জেনে নিন এখানে

1 Ans বাংলা যুক্তবর্ণের তালিকা পড়ুন 

1 Ans To know BCS Exam Preliminary, Written, Viva A2Z download now the Book By Jahid Hasan

1 Ans Declaration of BD independence on the night of 26th March, 1971 By Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman

2 Ans ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর অনুবাদ গ্রন্থ মনে রাখার উপায়

1 Ans অমিয় চক্রবর্তীর সাহিত্যকর্ম মনে রাখার উপায়

1 Ans ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কবিতা মনে রাখার টেকনিক